Skip to main content

Posts

Showing posts with the label travel

New Freelance Job Site for Low Competition High Chance

  New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs:  Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely:  While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci

Calcutta is now Kolkata "THE CITY OF JOY"

Calcutta is now Kolkata "THE CITY OF JOY" It’s a dream to the travelers to visit Kolkata at least once. Those travelers who like to visit the historical places, like to visit the spiritual places, like to visit the cultural places, unity of different religiousness, languages, food habits…their destination must be Kolkata for visit. Historical background : Calcutta was established in the year 1686. Job charnock was the founder of Calcutta for the expansion business plans of the East India Corporation. Its former name was sutanuti. It is located on the east bank of the river Hooghly. It was the capital of the British India until 1911 .This city was heartily related with Rammohan, Ishwar Chandra, Jagadish Chandra ,Ramakrishna, Swami Vivekananda, Sister Nivedita, Moulana Abul Kalam Azad, Rabindranath Tagore,Mother Teresa,Satyajit Ray,Rishi Aurobinda,Sarat Chandra and many other legends. Calcutta known as Kolkata : It was 1 st January of 2001.calcutta was rename

HARIDWAR DARSHANE

                                                                                                                               হরিদ্বার দর্শনে  উত্তর ভারতের জনপ্রিয় তীর্থক্ষেত্র গুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হল হরিদ্বার । উত্তরাখণ্ডের এই পবিত্র দেবভূমি হিন্দুদের কাছে কেবল এক ভ্রমণের জায়গাই নয়,এটি যেন এক প্রশান্তির জায়গা। তাই অনেকেই আছেন যারা হরিদ্বার দর্শন করতে একবার নয় আসেন বারে বারে। হরিদ্বার। উত্তর ভারতের উত্তর প্রদেশের বর্তমান উত্তরাখণ্ডের একটি প্রসিদ্ধ স্থান এই হরিদ্বার। ছোটোখাটো শহর। জনবসতি প্রায় ২.৫ লক্ষ। আয়তন প্রায় ২৩৬০ বর্গ কিমি। এই ছোট্ট এলাকায় সারা বছর বহু মানুষের ভীড়  লেগে থাকে। বহু প্রদেশ ও দেশ থেকে এখানে বেড়াতে আসেন। কিভাবে যাবেন : কলকাতা তথা হাওড়া থেকে কুম্ভ এক্সপ্রেস অথবা দুন এক্সপ্রেস এ এক ট্রেনে পৌঁছে যাবেন হরিদ্বার। কিংবা দিল্লী থেকে দেরাদুন গামী এক্সপ্রেস ট্রেনে উঠে বসলেই আপনি অনায়াসেই পোঁছে যেতে পারেন আপনার গন্তব্যের ঠিকানায়। আপনি বাসেও যেতে পারেন দিল্লী থেকে সরাসরি। এছাড়া দিল্লী থেকে চার জনের বা ছয় /সাত জনের জন্য গাড়ি ভাড়ায় পেতে পার

PELLING A DUI RAAT-2ND PART

                                           পেলিং এ দুই রাত -দ্বিতীয় পর্ব ছোট বেলা থেকে কথাটা অনেক বার চেষ্টা করেও বলতে পারিনি। মনে মনে একটু সাহস আনার চেষ্টা করছি। কিন্তু পরমুহূর্তেই মনে আসছে যদি সে 'না' বলে দেয়। যদি ভাবে যে আমি তার দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছি ,যদি সে ভাবে আমি এতদিন বলিনি কেন ?সে যদি রেগে যায় ,অপমান করে !তাহলে আমি কি বলব...এরকম হাজারো প্রশ্নের মধ্যে দিয়ে লক্ষ্মীপুজোর দিনটা কেটে গেল।  পাহাড়ের কোলে নীরব ছায়ার তলে একটু বসে সময় কাটানোর পরিকল্পনার ছবি আঁকতে আঁকতে...কখনো বা রাজেশ খান্না বা শাহরুখের ছবির পাহাড়ের দৃশ্যের অনুরণন করতে করতে ভুলেই গেলাম যে- যাকে  নিয়ে এতো ভাবনা ,এত আবেগ, এত যন্ত্রনা ,এত কষ্ট, তার হৃদয়ে আমার স্থানটা কোথায় ! সে কি আমায় আজও  তার চেয়ে ক্লাস দুই ওপরে  পড়া হীরক দাদা ই ভাবে ! সে কি আমার চোখের ভাষা বোঝে ! এসবের কোন উত্তর-ই জানা ছিল না।   তবে এরকম ভাবনার সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে যে রাতের পর রাত কাটানো যায় তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী রইলাম আমি। সারাটা রাত এইভাবেই কেটে গেল। কপ্টারের সময় সকাল ১০টা। তাই শেষ বারের মতো ঘুমানোর একটা বৃথা চেষ্টা করলাম।

PELLING A DUI RAAT

                                                             পেলিং এ দুই রাত                                                                               ছোটবেলা  থেকেই পাহাড়ের প্রতি টানটা অনেক দিনের। snowfall of pelling দেখার আনন্দ...এমনকি ওখানকার মানুষগুলোর প্রতিও যেন একটা দুর্বলতা আছে। তাই পাশের বাড়ির টুটু যেদিন ব্যাংকের চাকরিতে পেলিং এ  যোগদান করতে যাবার জন্য আমায় দিন কয়েকের জন্য  সাথে যাবার কথা বলল, আমি তো শুনেই আত্মহারা।পাহাড় ! তাও সাথে টুটু !আমি যেন আনন্দের জোয়ারে ভাসতে লাগলাম। হ্যাঁ- টুটু। দেবলীনা গোস্বামী। সেই দেবলীনা -যার সাথে ক্লাস ফোর থেকে আমি একসাথে পড়েছি। সেই দেবলীনা -যার সঙ্গে  খুনসুঁটি করার জন্য অপেক্ষা করতাম ,কবে রবিবার আসবে। সেই দেবলীনা -যাকে দেখলেই যেন ড্রয়িং  স্যার কে দিয়ে বকা খাওয়ানোর অপেক্ষায় থাকতাম-প্রতি রবিবার যখন সে আমাদের বাড়ি আসতআমার ড্রয়িং শিক্ষকের কাছে  ড্রয়িং শিখতে। সেই দেবলীনা -মানে টুটু ,যার সাথে  অন্য কেউ হাসি-ঠাট্টা করলে আমি ভেতর ভেতর জ্বলে যেতাম।হ্যাঁ  আজ স্বীকার করতে অসুবিধে নেই -যাকে একটু খানি দেখার জন্য কত না দিন জানালার ধারে অ

TIRUPATI DARSHAN -SHESH PARBA

                                              তিরুপতি দর্শন - শেষ পর্ব                                                                                                                                                                                                                                                                         তিরুপতি দর্শনের দ্বিতীয় পর্বে যাওয়ার আগে তিরুপতি ভ্রমণের সমন্ধে দুই চার কথা জানাতে চাই।   প্রথমে জানা যাক তিরুপতি দর্শন করতে আপনাকে সাথে কি কি নিয়ে রাখতে হবে। সঙ্গে থাকা জরুরি :    ১) আপনার পরিচয় পত্র।                                        ২) তাড়াতাড়ি বা কম সময়  লাইনে  দাঁড়াতে শীঘ্র দর্শনের টিকিট।                                        ৩)পাহাড়ি রাস্তায় যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র।                                         ৪)দর্শনের জন্য পুরুষদের ক্ষেত্রে ধুতি -পাঞ্জাবি/হাফ পাঞ্জাবি।               ৫) মহিলাদের ক্ষেত্রে শাড়ি/চুড়িদার ও ওড়না। কোন সময়ে যাবেন :  বছরের মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর গরম বেশি। তাই ওই সময়টা এড়িয়

TIRUPATI DARSHAN-1st Part

                                                                                               তিরুপতি দর্শন-প্রথম পর্ব  প্রতি বছর পুজোর ছুটিতে কোথাও একটা যাওয়া চাই। প্রত্যেক বছরই ঠিক হয়ে যায় পরের বছর কোথায় যাওয়া হবে। সেই হিসাবে গত বছর অর্থাৎ ২০১৭ তেই  ঠিক হয়ে গিয়েছিল যে, আসছে  বছর তিরুপতি দর্শনে যাবো।সেইমতো সময়ের ফাঁকে ফাঁকে একটু একটু করে কিভাবে যাওয়া যায় ,কোথায় উঠবো ,কতদিন লাগবে ,কি কি দেখার জিনিস আছে...ইত্যাদি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম।                                                                                     তিরুপতি। দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের চিত্তর জেলার পূর্বঘাট পর্বতমালার শেষভাগে তিরুমালা পর্বতের উপর তিরুপতি বালাজী মন্দির। মূলত এই মন্দিরের নাম ভেঙ্কটেশ্বরঃ স্বামী মন্দির। নেটদুনিয়াতে একটু খোঁজ খবর নিয়ে বুঝলাম -ভারত তথা বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী মন্দির হল এই মন্দির।এখানে দর্শন করতে হলে বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়।      প্রস্তুতিপর্ব : আমাদের মন্দির দর্শনের দিন স্থির হল ২৭শে অক্টোবর ২০১৮। তাই জুলাই মাসে ট্রেনের টিকিট কাটা

CHALO JAI GANGTOK-SHESH PARBA

                                                                  চলো যাই গ্যাংটক   শেষ পর্ব-  নিদ্ধারিত সময়ে সকাল ৭ টায় সুনীলভাই আসিল। ক্ষনিকের পরিচিত 'নীলমের 'চলে যাওয়াটা আমাদের তিনজনের কেউই যেন ভুলতে পারছিলাম না। বারে বারে তার সহাস্য মুখটি ভেসে ভেসে উঠছিল। যাইহোক ,তিনজনে রওনা দিলাম ছাঙ্গু লেক দেখার উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে হরভজন সিংহের মন্দির ও জিরো পয়েন্ট যাওয়ার কথা।  বেশ দ্রুত গতিতে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে গাড়ি ছুটছে। পাহাড়ী নদীর পরিষ্কার জল বয়ে চলেছে আরেক দিকে। খানিক যাওয়ার পর বেশ ঠান্ডা অনুভব করলাম। একদিকে বিশাল খাত ,লম্বা লম্বা পাইন ,বাঁশ ,শাল ,দেবদারু দাঁড়িয়ে আছে মেরুদণ্ড সোজা করে। কোথাও ভূমিধসের চিহ্ন যেন- রোমাঞ্চকর দৃশ্য। ড্রাইভারের কথা মতো জানালাগুলো আটকে দিলাম। যত উপরের দিকে যাওয়া হবে স্বাভাবিক ভাবে শ্বাস নিতে অসুবিধা হবে-তাই সকলেই একটু সতর্ক। ড্রাইভার সুনীল ভাই আমাদের আশ্বাস দিচ্ছেন -"কোন ভয়ের কিছু নেই।"সে যাই হোক না কেন যত উপরের দিকে উঠছি কানটা যেন তালা দিয়ে উঠছে।  এইভাবে যেতে যেতে কতকগুলি দোকান দেখে গাড়ি দাঁড়ালো। এখানে একটু টিফিন ও হালকা কফি খাও

CHALO JAI GANGTOK PART-3

                            চলো যাই গ্যাংটক  পার্ট -৩  সারাদিন ধকলের পর তাড়াতাড়ি দুপুরের খাবার খেয়ে একটু বিশ্রাম নিলাম।বিকালের চা নিয়ে হোটেল বয়ের দরজায় টোকা দেওয়াতে ঘুম ভেঙে গেল। ঘড়িতে তখন সাড়ে ৫টা। খবর দিয়ে গেল ড্রাইভার সাহেব অপেক্ষা করছেন হোটেলের ওয়েটিং রুমে। একটু ফ্রেশ হয়েই বেরিয়ে পড়লাম তিনজনে। সুনীলভাইকে নিয়ে চললাম এম.জি.মার্কেটের উদ্দেশ্যে।  দিনের গ্যাংটক আর রাতের গ্যাংটকের বেশ পার্থক্য। চারিদিকে আলোর রোশনাই যেন এক অপূর্ব সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। যেন এক মায়াবী পরিবেশ। মিনিট দশেক গাড়িতে চেপে পৌঁছে গেলাম এম.জি.মার্কেটে। সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক। আর এই মার্কেট টি হলো সবচেয়ে বড়ো। .কি নেই এখানে ? বড়ো বড়ো শপিং মল ,রেস্তোরাঁ , বার ,নাইট ক্লাব -কি নেই এখানে ? পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। মার্কেটের সামনে রয়েছে পার্ক। বসবার জায়গা। কত দেশ বিদেশের লোকের আনাগোনা।  এটা যেন এক সারা পৃথিবীর মিলনক্ষেত্র। বিভিন্ন ডিজাইনের বাহারি পোশাক কিনতে হলে আপনাকে গ্যাংটকেই কিনতে হবে  তবে মহিলা দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন দোকানগুলি। এরা ব্যবসাটা খুব ভালো বোঝে। এদের মিষ্টি ব্যবহারে আপনার কিনতে ইচ্ছ

CHALO JAI GANGTOK PART -2

                                               চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব  দুই এন.জে.পি. স্টেশনে নেমে ফোন করতেই স্টেশনের সামনেই এসে হাজির আমাদের গাড়ির চালক। ছিপছিপে চেহারার মাঝবয়সী সুনীল একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে এগিয়ে এল আমাদের অভ্যর্থনা দিয়ে নিয়ে যেতে। দুই হাতে দুই ভারী ব্যাগ অনায়াসেই তুলে নিয়ে এগিয়ে চলল 'কার পার্কিং' জোনে। হালকা জল  খাবার সেরে গাড়িতে বসে রওনা দিলুম গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে।  এন.জে.পি. থেকে শিলিগুড়ি চা বাগানের গা ঘেঁষে গাড়ি চলল সেবক রোড ধরে। ড্রাইভার ভাইয়ের সাথে আধা বাংলা আধা ইংরেজি -হিন্দী মিশিয়ে বকবক করতে করতে প্রকৃতির শোভা দেখতে দেখতে এগিয়ে চললাম। ছোট্ট বাপনের মেঘ দেখা,বড় বড় শাল,সেগুন আর বাঁশ গাছের জঙ্গলের মাঝে রোদ্দুরের ছিটেফোঁটা আলোর মধুচন্দ্রিমা যেন স্বর্গীয় আনন্দ এনে দেয়। এরই মাঝে কয়েকবার বাপনের সুইটি আর নীলম আন্টির খোঁজ নেওয়া ও এনে দেওয়ার বায়না করা তার মাকে ক্ষানিক বিরক্ত করিলেও -আমার মনে কেমন যেন একটা বিশেষ অনুভূতি দোলা দিয়ে যায়। যদিও ঐরকম চিন্তা করাও যে আমার পাপ তা যে মনে আসেনি তা নয় ,কিন্তু পরমুহূর্তেই কে যেন বলে ওঠে-জীবন তো একটাই- আনন্দ করার

CHALO JAI GANGTOK

চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব -১  ছোটবেলার সেই দিন গুলির কথা মনে পড়ে বারে বারে।সেদিনের ক্লাসে বাংলা শিক্ষকের দার্জিলিং ও গ্যাংটক যাওয়ার বর্ণনা আজও আমায় স্বপ্নের জগতে ভাসিয়ে নিয়ে যায়।নীল আকাশের গায়ে সাদা পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেসে বেড়ানোর গল্প ,মাঝে মাঝে ধোঁয়ার মতো মেঘ- ঘরের মাঝে ঢুকে যাওয়ার গল্প,আমায় যে কোন জগতে নিয়ে যেত-তা আমি ভাষায় বলতে পারি নে।  মেঘের দেশে সেই তখন থেকেই স্বপ্ন দেখেছি। বড়ো হয়ে একটি বারের জন্য মেঘ ছুঁয়ে আসবো।আর সে ইচ্ছেটা পূরণ হইতেই সেটা খানিক কইতে না পারলে বোধকরি আয়েশ মেটে না ।যাইহোক, নেট দুনিয়ার দৌলতে একটুখানি অভিজ্ঞতা সঞ্চয়পূর্ব্বক, পাড়ি দিলুম গ্যাংটক যাত্রা উদ্দেশ্যে -সোজাসুজি হাওড়া স্টেশনে।সংরক্ষিত কামরার টিকিট অবশ্যি আগেভাগেই কাটা ছিল।  দিনটা ছিল ৩রা অক্টোবর ২০১৮। শীতটা তখনো পড়েনি। বেশ গরম গরম-ই বটে। হাওড়া স্টেশন। দক্ষিণ -পূর্ব রেলের এই বর্ণময় স্টেশনটি যেন সারা ভারতবাসীর এক মিলনক্ষেত্র। স্টেশনে পৌঁছনোর সাথে সাথে মনটা যেন এক অনাবিল আনন্দে ভরে গেল।মনটা যেন ছটপট করছিল কখন চেপে বসব গন্তব্যের ট্রেনে।ইলেক্ট্রনিক্স বোর্ডের দিকে তাকাতে তাকাতে যখন হাওড়া স্টেশন

CHOLUN JAI --KALAM MEMORIAL

                             চলুন যাই --কালাম মেমোরিয়াল   ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ড: এ.পি.জে. আব্দুল কালাম। তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে ১৯৩১ সালের ১৫ ই অক্টোবর জন্মগ্রহন করেন। আবুল পাকির জৈনউল্যাবদীন আব্দুল কালাম -তথা আব্দুল কালাম। তাঁর পিতা জয়নুল আবেদীন পেশায় একজন নৌকা মালিক, যিনি রামেশ্বরম থেকে ধনুশকোড়ি পর্যন্ত নৌকাতে যাত্রী পারাপার করাতেন তার নৌকায়। তাঁর মা একজন সাধারণ গৃহবধূ।যাইহোক, আজ আমরা যাবো রামেশ্বরমে -কালাম মেমোরিয়ালে।  কালাম মেমোরিয়াল -কালাম হাউস থেকে পাঁচ কিমি। গাড়িতে সময় লাগে ১০-১১ মিঃ। ৮৭ নম্বর জাতীয় সড়ক এর ধারে।  ত্রিবর্ণ রঞ্জিত জাতীয় পতাকা- ভারতরত্ন কালাম সাহেবের মাথায় যেন শান্তির ছোঁয়ায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। মিউজিয়ামের বাইরে কালামের কার্যের স্মৃতি বিজড়িত কালাম গার্ডেন।বিশ্ব মানবতার প্রতীক বিভিন্ন ধর্মপুস্তকের আদলে প্রতিকৃতি তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা আরও বাড়িয়ে তুলবে।  ফলকের মাধ্যমে তাঁর প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের পরিচিতি আপনাকে মুগধ করবেই। অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্র এর মডেল আপনাকে গর্বের শিখরে পৌঁছে দেবে।কেন যে তাঁকে। মিসাইল ম্যান বলা হয় -তার কিছুটা স্মৃতি আপনাকে ফিরিয়ে আন

What's there ! at Vivekananda Rock? Part-2

                                       Vivekananda Rock Memorial  Part : 2 Vivekananda Rock Memorial is a proud of Indian culture and religion.It was build on 1970 to honor Swami Vivekananda.To reach the destination we should start timely. I suggest that we should reach there before noon as we spent there at least two to three hours easily.we will enjoy from there about the clear wave of The Arabian sea,The Indian Ocean and The Bay of Bengal which is called Triveni Sangam.  We can enjoy the oceanic wave from around the rock from many angles. We may take photo there too.Camera and mobile phone are allowed around the rock.A prayer hall is present inside the memorial where a fine statue of swamiji is there. But remember that photography is prohibited there.A pin drop silence will give you a nostalgic environment. A spiritual sound of 'om' will impress you to do prayer. We must pray there for an hour. The darken room,calm situation and 'om' sound with echo