New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs: Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely: While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci
পেলিং এ দুই রাত -দ্বিতীয় পর্ব
# https://www.gsr24.in/2018/12/pelling-dui-raat.html
ছোট বেলা থেকে কথাটা অনেক বার চেষ্টা করেও বলতে পারিনি। মনে মনে একটু সাহস আনার চেষ্টা করছি। কিন্তু পরমুহূর্তেই মনে আসছে যদি সে 'না' বলে দেয়। যদি ভাবে যে আমি তার দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছি ,যদি সে ভাবে আমি এতদিন বলিনি কেন ?সে যদি রেগে যায় ,অপমান করে !তাহলে আমি কি বলব...এরকম হাজারো প্রশ্নের মধ্যে দিয়ে লক্ষ্মীপুজোর দিনটা কেটে গেল।
পাহাড়ের কোলে নীরব ছায়ার তলে একটু বসে সময় কাটানোর পরিকল্পনার ছবি আঁকতে আঁকতে...কখনো বা রাজেশ খান্না বা শাহরুখের ছবির পাহাড়ের দৃশ্যের অনুরণন করতে করতে ভুলেই গেলাম যে- যাকে নিয়ে এতো ভাবনা ,এত আবেগ, এত যন্ত্রনা ,এত কষ্ট, তার হৃদয়ে আমার স্থানটা কোথায় ! সে কি আমায় আজও তার চেয়ে ক্লাস দুই ওপরে পড়া হীরক দাদা ই ভাবে ! সে কি আমার চোখের ভাষা বোঝে ! এসবের কোন উত্তর-ই জানা ছিল না।
তবে এরকম ভাবনার সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে যে রাতের পর রাত কাটানো যায় তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী রইলাম আমি। সারাটা রাত এইভাবেই কেটে গেল। কপ্টারের সময় সকাল ১০টা। তাই শেষ বারের মতো ঘুমানোর একটা বৃথা চেষ্টা করলাম।
পাহাড়ের কোলে নীরব ছায়ার তলে একটু বসে সময় কাটানোর পরিকল্পনার ছবি আঁকতে আঁকতে...কখনো বা রাজেশ খান্না বা শাহরুখের ছবির পাহাড়ের দৃশ্যের অনুরণন করতে করতে ভুলেই গেলাম যে- যাকে নিয়ে এতো ভাবনা ,এত আবেগ, এত যন্ত্রনা ,এত কষ্ট, তার হৃদয়ে আমার স্থানটা কোথায় ! সে কি আমায় আজও তার চেয়ে ক্লাস দুই ওপরে পড়া হীরক দাদা ই ভাবে ! সে কি আমার চোখের ভাষা বোঝে ! এসবের কোন উত্তর-ই জানা ছিল না।
তবে এরকম ভাবনার সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে যে রাতের পর রাত কাটানো যায় তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী রইলাম আমি। সারাটা রাত এইভাবেই কেটে গেল। কপ্টারের সময় সকাল ১০টা। তাই শেষ বারের মতো ঘুমানোর একটা বৃথা চেষ্টা করলাম।
এদিকে টুটুর মানসিক অবস্থাটা এমন যে ,কোন মনোবিদ যদি এরকম একটা কেস পেতেন মনে হয় আনন্দে তার গবেষণা সফল করার জন্য লুফে নিতেন। স্বামী হারা টুটুর মনে একাধিক প্রশ্ন ঘুরে বেড়াতে লাগল। হীরক বাবু মানে সেই ছোট বেলার হীরক দাদা কি সত্যি তাকে ভালোবাসে ?নাকি বন্ধু হিসেবেই তার সংগ দেয়।
স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে যেভাবে হীরক দাদা তার পাশে থেকেছে ,যেভাবে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ,যেভাবে ছুটি নিয়ে তার সাথে পেলিং যাবার জন্য এগিয়ে এসেছে তা কি কেবল বন্ধুত্ব ?এরকম একাধিক প্রশ্ন টুটুকে অস্থির করে তুলল। ইদানিং তার চোখের চাহনি যেন কিছু বলতে চায়।কিন্তু সাহসে কুলায় না পাছে কিছু ভেবে বসে।
তার মন কখনো কখনো চায় হীরক দাদাকে সব বলতে ,কিন্তু পরক্ষনেই কে যেন বাধা দেয় শুধু শুধু হীরকের মতো একটি ছেলের জীবনের সঙ্গে নিজের সমস্যার জীবনকে জড়াতে যাবে কেন ? তার চেয়ে অপেক্ষাই শ্রেয়। হীরক দাদা যদি কোনদিন তার হাত বাড়ায় তবে সে আপত্তি করবে না।
স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে যেভাবে হীরক দাদা তার পাশে থেকেছে ,যেভাবে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ,যেভাবে ছুটি নিয়ে তার সাথে পেলিং যাবার জন্য এগিয়ে এসেছে তা কি কেবল বন্ধুত্ব ?এরকম একাধিক প্রশ্ন টুটুকে অস্থির করে তুলল। ইদানিং তার চোখের চাহনি যেন কিছু বলতে চায়।কিন্তু সাহসে কুলায় না পাছে কিছু ভেবে বসে।
তার মন কখনো কখনো চায় হীরক দাদাকে সব বলতে ,কিন্তু পরক্ষনেই কে যেন বাধা দেয় শুধু শুধু হীরকের মতো একটি ছেলের জীবনের সঙ্গে নিজের সমস্যার জীবনকে জড়াতে যাবে কেন ? তার চেয়ে অপেক্ষাই শ্রেয়। হীরক দাদা যদি কোনদিন তার হাত বাড়ায় তবে সে আপত্তি করবে না।
যাইহোক সকাল ১০টার কপ্টারে চেপে মেঘের মাঝে নিজেদেরকে হারিয়ে হীরক ও টুটু রওনা দিল পেলিং হেলিপ্যাডের উদ্দেশ্যে। দুজনের মনের অন্তরে যে অব্যক্ত সত্য নিহিত আছে ,তা যেন চোখের ভাষায় বর্ণনা রূপে বেরিয়ে আস্তে লাগল। কিন্তু বাস্তবের মাটিতে দাঁড়িয়ে যতক্ষণ তা কর্ণগোচর করানো না যায় ততক্ষন ওই অব্যক্ত কথার যে কোন ফল মেলে না তার স্বাক্ষী তো হীরক নিজে স্বয়ং।
দুপুর একটা। আপাতত একটা হোটেলে ওঠা গেল। দুটো রুম নেওয়া হয়েছে পাশাপাশি। আজই একটা ঘরের ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ব্যাঙ্কের কোয়ার্টার মেলে তাহলে তো ঠিকই আছে। তাই বিশেষ দেরি না করে একটু ফ্রেশ হয়েই দুজনে বেরিয়ে পড়লাম। জয়েনিং এর তারিখ যদিও আগামীকাল তবু আজই চলে গেলাম ব্যাঙ্ক এ। ব্যাঙ্ক ম্যানেজার থাকার কোয়ার্টারের ব্যবস্থা করে দিলেন। তবে যেটাকে একটু মাজা ঘষা করে উঠতে দুটো দিন লাগবে।তাই ঠিক হলো হোটেলেই দুদিন কাটিয়ে দেব।
আজ কাছাকাছি একটা মনাস্ট্রিতে গেলাম দুইজনে। তাশিডিং মনাস্ট্রি। পশ্চিম সিকিমের রঙ্গীত নদীর তীরে এই বৌদ্ধ মন্দির এক অপূর্ব নিদর্শন। প্রকৃতিদেবী যেন তাঁর তুলির টানে ঢেলে সাজিয়েছেন এই মনাস্ট্রিকে। তার সঙ্গে তিব্বতী ঘরানার শিল্পশৈলী আপনার চোখ জুড়িয়ে দেবে। শ্বেত পাথরে তৈরী শান্ত সৌম্য বৌদ্ধ মূর্তি যেন জীবন্ত। তিনি যেন বসে আছেন আমাদের অন্তরের কথা শোনার জন্য। দুইজনে বেশ ক্ষাণিকক্ষন প্রার্থনা করলাম নিস্তব্ধ পরিবেশে। দুইজনের প্রার্থনা বোধকরি একই লক্ষ্যে নিভৃতে উচ্চারিত হইল যখন বুঝিলাম একে অপরের দিকে অমোঘ চাহনিতে পরস্পরের দিকে তাকালাম।
বেশি দেরি না করে সন্ধ্যার শুরুতেই হোটেলে ফিরলাম।দুইজনের ছোটবেলার গল্পে নিজেরা এতটাই মগ্ন ছিলাম যে ঘড়ির দিকে নজর ছিল না। পাহাড়ি পরিবেশে এই "হোটেল সুদর্শনে"র আশপাশটা যেন বেশ মায়াবী। ঝাঁ চকচকে ব্যবস্থা হলেও রুমগুলো যেন ফাঁকা ফাঁকা। পর্যটক যেন বেশ কম এই হোটেলে। দোতালায় কমন বারান্দার দুইপাশে মুখোমুখি আমাদের রুম দুইটি।
বড় অবাক লাগে যখন বারান্দার এক দিক থেকে অপরদিকে যাই মনে হয় পেছনে বুঝি কে যেন হেঁটে আসছে। কিন্তু পেছন ফিরে তাকালে কাউকে দেখা যায় না।আমার এইরূপ মনে হওয়া আমার মধ্যেই রেখে দিলাম। টুটুর কাছে প্রকাশ করলাম না। পাছে সে ভয় পায় ! যাইহোক হোটেলের ডাইনিং রুমে ডিনারের ডাক এল। দুজনে ডিনার সেরে এসে তাড়াতাড়ি যে যার রুমে চলে গেলাম। ভোরবেলা হোটেলের বারান্দা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে হবে।
বড় অবাক লাগে যখন বারান্দার এক দিক থেকে অপরদিকে যাই মনে হয় পেছনে বুঝি কে যেন হেঁটে আসছে। কিন্তু পেছন ফিরে তাকালে কাউকে দেখা যায় না।আমার এইরূপ মনে হওয়া আমার মধ্যেই রেখে দিলাম। টুটুর কাছে প্রকাশ করলাম না। পাছে সে ভয় পায় ! যাইহোক হোটেলের ডাইনিং রুমে ডিনারের ডাক এল। দুজনে ডিনার সেরে এসে তাড়াতাড়ি যে যার রুমে চলে গেলাম। ভোরবেলা হোটেলের বারান্দা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে হবে।
রাত বাড়ার সাথে সাথে ঠান্ডা যেন অনেক বেড়ে গেল। পেলিংএর আবহাওয়াটাই এরকম। সে যাই হোক বিভিন্ন চিন্তা করতে করতে কখন ঘুমিয়ে পড়লাম টের পাইনি। কিন্তু মাঝ রাতে দরজায় সজোরে ধাক্কা দেওয়ার শব্দে ঘুম ভেঙে যেতেই টের পেলাম টুটুর চিৎকার। দরজা খুলতেই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে প্রবেশ করল আমার ঘরে। ঘরের মধ্যে কার যেন হাঁটার শব্দ পাচ্ছিল সে। বুঝলাম আমার ধারণাটা মোটেও অমূলক ছিল না। তবুও বুকে সাহস সঞ্চয় করে অভয় দিলাম টুটুকে। সে রাত টা জেগে গল্প করেই কাটিয়ে দিলাম।তবে তার চোখ মুখে আতঙ্কের ছাপ ছিল স্পষ্ট।
দেখতে দেখতে ভোর হয়ে গেল। হোটেলের বারান্দা থেকে কাঞ্চনজংঘাকে প্রতিটি মুহূর্তে বিভিন্ন রূপে দেখতে লাগছিল। ঠান্ডা আমেজে ছোটবেলার সঙ্গিনীকে পাশে নিয়ে তার অপরূপ শোভায় নিজেরা যেন হারিয়ে যেতে লাগলাম। হোটেল পাল্টানোর কথা বললেও টুটুকে ,"আর তো একটা রাত্রির ব্যাপার "এই সান্ত্বনা দিয়ে থামিয়ে দিলাম। অভয় দিলাম দরকারে একই ঘরে দুইজনে কাটিয়ে দেব।
পেলিং থেকে
যাইহোক পরদিন সকাল ১০টায় টুটুকে ব্যাংকে পৌঁছে দিয়ে আশপাশটা একটু ঘুরে ঘুরে প্রকৃতির টাটকা বাতাসের স্বাদ নিতে নিতে হোটেলে অপেক্ষায় থাকলাম টুটুর জন্য। একটু সময়ের আড়াল হওয়া যেন কত যুগের সমান সময়কাল। কখন যে চারটা বাজবে ,কখন যে সে ফিরবে এ অপেক্ষা যেন বড় বিদীর্ণময়। অবশেষে দূর থেকে তাকে যখন আসতে দেখলাম যেন এক অদ্ভুত আনন্দে মনটা ভরে গেল।
সারাদিনের অপেক্ষা শেষে দুজনে নতুন কাজে যোগদানের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা শুনতে শুনতে সন্ধ্যা নেমে এল। আজ শুক্রবার। আগামীকাল আবার মাসের দ্বিতীয় শনিবার। ব্যাংকের কোয়ার্টার এ কাল জিনিসপত্র পৌঁছে দেবার পর আমি নিশ্চিন্ত। তাই ঠিক হল খুব সকালেই সকালের কাজ গুছিয়ে নিয়ে বেলার দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ফলস ও ক্ষেচিপুরি লেক বেড়াতে যাবো। তাই আর রাত্রি না বাড়িয়ে ডিনার সারার ব্যবস্থা হল।কিন্তু সমস্যা হল রাতে কিছুতেই টুটুকে তার রুমে পাঠাতে পারলাম না।
রাত গভীর হতে লাগল। দুজনের ক্লান্তি আর যেন সইতে পারছিলাম না। তাই কখন যে দুজনেরই চোখ বন্ধ হয়ে এল টের পেলাম না। কিন্তু মাঝ রাতে বিভিন্ন শব্দে দুজনেরই ঘুম ভেঙে গেল। ঘরের রাতের আলো যেন পর্যাপ্ত লাগছিল না ,তাই আলো জ্বালালাম।কিন্তু গভীর আতঙ্কে একে অপরের দিকে কেবল তাকিয়ে থাকলাম। আরো কাছাকাছি বসলাম দুজনে। আজ যেন দুজনের চাহনিতে একটা স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিল। তবুও কেউ কাউকে কিছু বলতে পারলাম না, কেবল পাশাপাশি পরস্পর পরস্পরের হাত শক্ত করে ধরে বাকি রাতটা কাটিয়ে দিলাম।
আজ সকাল সকাল কোয়ার্টারে সমস্ত মাল পত্র পৌঁছে দিয়ে ঘরটাকে গুছিয়ে নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম ক্ষেচিপুরি লেকের সন্ধানে। দুজনে দুজনের দিকে কেবল চোখে চোখেই কথা হল। দুজনেই যেন চাইছি অপর প্রান্ত থেকে বার্তাটা আসুক প্রথমে। এ পরিস্থিতি যে কতটা কষ্টদায়ক তা ভাষার অতীত। ঘন্টা দুয়েক চলার পর পৌঁছে গেলাম ক্ষেচিপুরি উইশিং লেক। চারিদিকটা আখরোটের আর বাদাম গাছে ঘেরা ,তবুও এই লেকের জলে একটা পাতাও পড়ে না। প্রচুর মাছ। হাত থেকে খাবার নিয়ে খায়। কথিত আছে এখানে যা চাওয়া যায় মনের ইচ্ছে পূরণ করে এই ইচ্ছে লেক। দুজনেই প্রার্থনা করে একে অপরের দিকে তাকালাম। উভয়ের লাজুক হাসি অনেক কথা জানিয়ে দিল।
ক্ষেচিপুরি
এবার যাত্রা কাঞ্চনজঙ্ঘা ফলস। বেশ ক্ষাণিক্ষণ গাড়িতে যাবার পর চড়াই- উৎরাই রাস্তা পেরিয়ে উদ্দেশ্যের দিকে এগিয়ে গেলাম। পথের ধারে ধারে আমাদের মনুষ্য জাতির পূর্বপুরুষরা যেন আমাদেরকে অভ্যর্থনা জানাতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কেউবা কোলে বাচ্চাদেরকে নিয়ে। সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে তাদের কাতর দৃষ্টি শুধুমাত্র কিছুটা খাদ্যের আশায়,যদি দুই পায়াদের দাক্ষিণ্যে কিছু জোটে।
সে যাইহোক একদিকের গভীর খাত আর একদিকে সুউচ্চ জলপ্রপাত এর তীব্র গর্জন যেন সারা পৃথিবীর আওয়াজ কে হার মানিয়ে দেয়। পাহাড়ের গর্জন আমাদের দুজনের নীরবতাকে ভেঙে খান খান করে দিল। এডভেঞ্চার আমার ভীষণ প্রিয়। তাই আমি যখন অতি উৎসাহে খাড়াই পাহাড়ের ধার ঘেঁষে নামতে চাইলাম ,ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে আমার সজোরে এক হেঁচকা টানে বুকে টেনে নিল। শুধু কানে কানে একটা কথাই টুটু বলল ,"কাল বাড়িতে ফিরেই কাকু-কাকিমার সাথে কথাটা সেরে আমায় নিয়ে যেতে এসো হীরকদা। " আমি কেবল তাকিয়ে থাকলাম লজ্জিত চোখে।
কাঞ্চনজঙ্ঘা ফলস
Comments
Post a Comment
Thank you for your comments.