Gyan Sanchayan Regular

                       ফিজিওথেরাপি কোর্স -উচ্চ মাধ্যমিকের পরে Gyan Sanchayan Regular এ আমার প্রিয় পাঠকদের উদ্দেশ্যে আজ যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো তার গুরুত্ব আজকের এই আধুনিক ব্যস্ততার যুগে তো বটেই আগামী দিনেও এর চাহিদা উত্তরোত্তর বাড়তেই থাকবে। তাই উচ্চ মাধ্যমিক (10+2) পাস করার পর যারা নিট পরীক্ষায় সুযোগ পাননি , ডাক্তারী পড়ার সুযোগ পাননি অথচ একটি সরকারী বা বেসরকারী চাকুরী পেয়ে কিংবা নিজের উদ্যোগে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে চান এই কোর্সটি হল তাদের জন্য। আসুন জেনে নিই  কি সেই কোর্স ? প্রশ্নঃ কি সেই কোর্স  ? উত্তর : কোর্স টি হল ফিজিওথেরাপি এর ব্যাচেলর ডিগ্রি কোর্স।  প্রশ্নঃ কেন পড়বেন ? উত্তর : আজকের আধুনিক সমাজে সকলেই ব্যস্ত। ছোটবেলা থেকেই আমরা অনিয়মিত জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছি। প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার খবর ঘটেই চলেছে। ওবেসিটি , আর্থারাইটিস , টেনিস এলবো এর মতো অসুখ দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। আর সেরিব্রাল বা কার্ডিয়াক এট্যাক এর উদাহরণ তো এখন প্রত্যেক পাড়ায় পাড়ায় দেখা মেলে। যাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ডাক পড়ে একজন দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট এর। তাই সমাজে ফিজিওথেরাপিস

                                                                                                   জীবনের পাতা থেকে  আজ টুটুর জন্মদিন। দেখতে দেখতে টুটু ছত্রিশটা বসন্ত পার করিল। কত না ঝড় ,কত না ঝঞ্ঝা বয়ে গেছে তার এই কয়টা বছরে। ছোটবেলার দেখা সেই স্বপ্নগুলো আজ যেন ক্রমশ ফিকে হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। স্কুল বা কলেজের সেই হৈচৈ আজ মাঝে মাঝে বুকে একরাশ হতাশা এনে দেয়। বিশেষ করে যখন একা একা পাশ বালিশে মুখ গুঁজে চুপটি করে অতীতের কথা ভাবতে বসে , কখন যে চোখের কোনায় জল এসে বালিশ ভিজিয়ে দেয় তার টের টি পায় না , আর যখন সম্বিৎ ফেরে তখন সারা শরীর কাঁপিয়ে দিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে। তখন মনে হয় কিসের লড়াই , কিসের জীবন ,কেনই বা বাঁচা -কার জন্যই বা বাঁচা ! ইত্যাদি ইত্যাদি নানান প্রশ্ন মনটাকে  আহত করে তোলে।ভীষণ কষ্টে কাটায় সে।                                          হ্যাঁ। আমি টুটুর কথাই বলছি। চিনতে পারলে না ? টুটু। অর্থাৎ দেবলীনা। দেবলীনা গোস্বামী। ছোটবেলা থেকেই আদ্যোপান্ত হৈ হুল্লোড় করা মেয়েটি আজ কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। প্রতিবেশী ঠাকুরমা-দাদুদের কথায়- " ভুল করে ছেলে হতে হতে মেয়ে হয়ে জন্মে

                    উচ্চ মাধ্যমিকের পরে  FIRE AND SAFETY        ম্যানেজমেন্ট কোর্স  ছোটবেলা থেকে তিল তিল করে যত্ন করে রাখা স্বপ্নটাকে প্রায় সতেরো- আঠেরো বছর লালন পালন করার পর আজ বাস্তবে রূপ দেবার দোরগোড়ায় পৌঁছানো গেল উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের হাত ধরে। বর্তমানে এই ব্যস্ত পৃথিবীতে সকলেই দৌড়োচ্ছে। এই দৌড় প্রতিযোগিতাটা কেবল আজকের দিনেই বেশি চলছে তা কিন্তু নয়। বাজারে চাকুরী বা কর্মসংস্থান সে যাই হোক না কেন চাহিদার তুলনায় জোগান সবসময় কম।  আবার বিনোদনের পদ্ধতিটা বর্তমান সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের উপর  এতটাই প্রভাব ফেলে যে তারা তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে গিয়ে ব্যর্থ  হয়।  তাই আজকের দিনে যদি জীবনে সাফল্যলাভ করতে হয় তবে লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক ভাবে এগিয়ে যেতে হবে। যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা ইতিমধ্যেই তাদের লক্ষ্য স্থির রেখে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রয়োজনীয় নম্বর তুলে নিতে পেরেছো , তারা তো এগিয়ে যেতে পারছোই ,কিন্তু যারা কাঙ্ক্ষিত নম্বর তুলে নিতে পারনি তারা তাই বলে হতাশ হয়ে বসে থেকো না। আজ এই পোস্টে উচ্চ মাধ্যমিকের পর যে  কোর্স টি  করলে ভবিষ্যতে নিজেকে এগিয়ে রাখতে পারবে তার কিছু খোঁজখবর দেওয়ার চেষ্ট

                  আফসোস ! গুটি কয় ছোঁড়া       লয়ে হতো পড়া              জায়গা বাগান বাড়ী  বেতন শূন্য             কেবল পূণ্য             চড়তো  না যে 'হাঁড়ি' ! বাবু  জমিদার      আনিলে ফলার             চলতো 'মাসোহারা'  কিছু প্রাক্তনী     দিতো কিছু আনি                 সদয় ছিল যাঁরা।  আজি আছি বেশ     নাই কোন ক্লেশ                পঠন -পাঠন নাই       শুধু সহি সারি   বেতন তো ভারী !              বেশ ভালোই কাটাই।  'মানুষ '-এর তরে     কৌতূহল ভরে           পাঠাই 'পরের' কাছে  'ছেলেরে'  যাতে    দেখি দুধে ভাতে           সুখ-শান্তিতে আছে।  একি  দেখি হায়       মান  যায় যায়        'খোকা' হলো কী  'বড়ো' ! লয়ে টাকাকড়ি   সম্পর্ক ছাড়ি         'ব্যাভিচার'  করে জড়ো।  বাগানবাড়ী  আজি        অট্টালিকা  সাজি  '                  কচিকাঁচাতে ভরা  শিক্ষক' এবে    'চাকরী'কে  ভেবে                    ' শিক্ষা'-টা  অধরা।  এ অবস্থায়          ভাবি হায়  হায়          কি করা উপায় এখন ! তবে কি আমার    কারণ

                        করতল ও হাতের প্রকারভেদ - শেষ পর্ব  ভারতীয় জ্যোতিষ চর্চায় জাতক-জাতিকার করতল এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। করতল কোন জাতক-জাতিকার অনেক কিছু জানান দেয়। কোন জাতক বা জাতিকা মানুষ হিসাবে কেমন হবেন তার স্বভাব , প্রকৃতি কেমন হবে , তার ভবিষ্যত কেমন হতে পারে তার একটা আভাস আমরা করতলের মাধ্যমে পেতে পারি।   আর ভারতীয় জ্যোতিষ বিচার অনুসারে প্রধান প্রধান গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী মানুষের হাতের প্রকারভেদ করা হয়েছে। সেইমতো আগের পোস্টে আমরা তিন প্রকার হাতের সম্পর্কে আলোচনা করেছি। তা হল রবি প্রধান হাত , চন্দ্র প্রধান হাত এবং মঙ্গল প্রধান হাত সম্পর্কে। আজ এই পোস্টে আমরা আলোচনা করবো বুধ প্রধান হাত , বৃহস্পতি প্রধান হাত ,শুক্র প্রধান হাত এবং শনি প্রধান হাত সম্পর্কে। বুধ প্রধান হাত :   জাতক বা জাতিকার কনিষ্ঠা আঙুলের ঠিক নিচে , অর্থাৎ যেখান থেকে কনিষ্ঠা আঙুলের কর শুরু হয়েছে তার ঠিক নিচের অবস্থান হল বুধ গ্রহের অবস্থান।  এই অঞ্চলটি যদি কোন জাতক -জাতিকার বেশ পুষ্ট ও উন্নত হয় তবে সেই জাতক-জাতিকার হাতকে বুধ প্রধান হাত বলা হবে। এখন প্রশ্ন উঠবে আপনি বুঝবেন কি করে যে আপনার হাতটি বুধ প্

                                                                    ABOUT US  Gyan Sanchayan Regular always welcomes the visitors gladly. This Blog is an open platform to the followers to share their experiences . Their healthy comments will enrich our blog. Our blog stands on different niches which help the common people to increase their knowledge and experience too. They will get many information on the current affairs,carriers etc.The publishers and project workers also may contact for their essential content through this blog. Our goal is to create a social awareness to the human beings for the future. We hope our effort will carry a great sign through your visit and sharing our contents with your communities.                                                                                           with thanks                                                                                         Gyan Sanchayan Regular. 

                       করতল  ও হাতের প্রকারভেদ-প্রথম পর্ব  জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে জাতক- জাতিকার হাতের তালুর বিভিন্ন অবস্থানে বিভিন্নপ্রকার গ্রহের অবস্থান। আর সেই অনুসারে জাতক-জাতিকার হাতকে প্রধান সাত ভাগে ভাগ করা হয়। যেগুলি সম্পর্কে আজ আলোচনা করবো এই পোস্টে। আমরা গ্রহদের অবস্থান অনুসারে যে সাত ভাগে হাত তথা করতলকে ভাগ করবো তা হল -                                        ১) রবি প্রধান হাত                                        ২)চন্দ্র প্রধান হাত                                                                                 ৩)মঙ্গল প্রধান হাত                                         ৪)বুধ প্রধান হাত                                         ৫)বৃহস্পতি প্রধান হাত                                         ৬)শুক্র প্রধান হাত                                          ৭)শনি  প্রধান হাত এবার আসা যাক রবি প্রধান হাত সম্পর্কে আলোচনায়। রবি প্রধান হাত : অনামিকা আঙুলের নিম্নভাগে রবির ক্ষেত্র বর্তমান। জাতক -জাতিকার এই অঞ্চলটি যদি বেশ সুগঠিত হয় তখন বলা হবে জাতক বা জাতিকার হাতটি রব