Skip to main content

Posts

New Freelance Job Site for Low Competition High Chance

  New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs:  Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely:  While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci

TIRUPATI DARSHAN -SHESH PARBA

                                              তিরুপতি দর্শন - শেষ পর্ব                                                                                                                                                                                                                                                                         তিরুপতি দর্শনের দ্বিতীয় পর্বে যাওয়ার আগে তিরুপতি ভ্রমণের সমন্ধে দুই চার কথা জানাতে চাই।   প্রথমে জানা যাক তিরুপতি দর্শন করতে আপনাকে সাথে কি কি নিয়ে রাখতে হবে। সঙ্গে থাকা জরুরি :    ১) আপনার পরিচয় পত্র।                                        ২) তাড়াতাড়ি বা কম সময়  লাইনে  দাঁড়াতে শীঘ্র দর্শনের টিকিট।                                        ৩)পাহাড়ি রাস্তায় যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র।                                         ৪)দর্শনের জন্য পুরুষদের ক্ষেত্রে ধুতি -পাঞ্জাবি/হাফ পাঞ্জাবি।               ৫) মহিলাদের ক্ষেত্রে শাড়ি/চুড়িদার ও ওড়না। কোন সময়ে যাবেন :  বছরের মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর গরম বেশি। তাই ওই সময়টা এড়িয়

TIRUPATI DARSHAN-1st Part

                                                                                               তিরুপতি দর্শন-প্রথম পর্ব  প্রতি বছর পুজোর ছুটিতে কোথাও একটা যাওয়া চাই। প্রত্যেক বছরই ঠিক হয়ে যায় পরের বছর কোথায় যাওয়া হবে। সেই হিসাবে গত বছর অর্থাৎ ২০১৭ তেই  ঠিক হয়ে গিয়েছিল যে, আসছে  বছর তিরুপতি দর্শনে যাবো।সেইমতো সময়ের ফাঁকে ফাঁকে একটু একটু করে কিভাবে যাওয়া যায় ,কোথায় উঠবো ,কতদিন লাগবে ,কি কি দেখার জিনিস আছে...ইত্যাদি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম।                                                                                     তিরুপতি। দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের চিত্তর জেলার পূর্বঘাট পর্বতমালার শেষভাগে তিরুমালা পর্বতের উপর তিরুপতি বালাজী মন্দির। মূলত এই মন্দিরের নাম ভেঙ্কটেশ্বরঃ স্বামী মন্দির। নেটদুনিয়াতে একটু খোঁজ খবর নিয়ে বুঝলাম -ভারত তথা বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী মন্দির হল এই মন্দির।এখানে দর্শন করতে হলে বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়।      প্রস্তুতিপর্ব : আমাদের মন্দির দর্শনের দিন স্থির হল ২৭শে অক্টোবর ২০১৮। তাই জুলাই মাসে ট্রেনের টিকিট কাটা

KOBITAY KARAK

                                                                                                       কবিতায় কারক                                                       কে -কারা কর্তৃ কি কাকে কর্ম                                                       এই হল কারকের চলবার ধৰ্ম ,                                                  দ্বারা -দিয়া -কর্তৃক হল করনের মান                                                 দান -দয়া -পূজা -সেবা করে যে সম্প্রদান।                                                     মরণের ভয় আর পতনের লজ্জা ,                                                     উৎপন্ন -পলায়ন অপাদান সজ্জা।                                                      স্থান -কাল- বিষয় যদি কর স্মরণ                                                 ভালো করে জেনে নিও ওটি অধিকরণ।

CHALO JAI GANGTOK-SHESH PARBA

                                                                  চলো যাই গ্যাংটক   শেষ পর্ব-  নিদ্ধারিত সময়ে সকাল ৭ টায় সুনীলভাই আসিল। ক্ষনিকের পরিচিত 'নীলমের 'চলে যাওয়াটা আমাদের তিনজনের কেউই যেন ভুলতে পারছিলাম না। বারে বারে তার সহাস্য মুখটি ভেসে ভেসে উঠছিল। যাইহোক ,তিনজনে রওনা দিলাম ছাঙ্গু লেক দেখার উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে হরভজন সিংহের মন্দির ও জিরো পয়েন্ট যাওয়ার কথা।  বেশ দ্রুত গতিতে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে গাড়ি ছুটছে। পাহাড়ী নদীর পরিষ্কার জল বয়ে চলেছে আরেক দিকে। খানিক যাওয়ার পর বেশ ঠান্ডা অনুভব করলাম। একদিকে বিশাল খাত ,লম্বা লম্বা পাইন ,বাঁশ ,শাল ,দেবদারু দাঁড়িয়ে আছে মেরুদণ্ড সোজা করে। কোথাও ভূমিধসের চিহ্ন যেন- রোমাঞ্চকর দৃশ্য। ড্রাইভারের কথা মতো জানালাগুলো আটকে দিলাম। যত উপরের দিকে যাওয়া হবে স্বাভাবিক ভাবে শ্বাস নিতে অসুবিধা হবে-তাই সকলেই একটু সতর্ক। ড্রাইভার সুনীল ভাই আমাদের আশ্বাস দিচ্ছেন -"কোন ভয়ের কিছু নেই।"সে যাই হোক না কেন যত উপরের দিকে উঠছি কানটা যেন তালা দিয়ে উঠছে।  এইভাবে যেতে যেতে কতকগুলি দোকান দেখে গাড়ি দাঁড়ালো। এখানে একটু টিফিন ও হালকা কফি খাও

CHALO JAI GANGTOK PART-3

                            চলো যাই গ্যাংটক  পার্ট -৩  সারাদিন ধকলের পর তাড়াতাড়ি দুপুরের খাবার খেয়ে একটু বিশ্রাম নিলাম।বিকালের চা নিয়ে হোটেল বয়ের দরজায় টোকা দেওয়াতে ঘুম ভেঙে গেল। ঘড়িতে তখন সাড়ে ৫টা। খবর দিয়ে গেল ড্রাইভার সাহেব অপেক্ষা করছেন হোটেলের ওয়েটিং রুমে। একটু ফ্রেশ হয়েই বেরিয়ে পড়লাম তিনজনে। সুনীলভাইকে নিয়ে চললাম এম.জি.মার্কেটের উদ্দেশ্যে।  দিনের গ্যাংটক আর রাতের গ্যাংটকের বেশ পার্থক্য। চারিদিকে আলোর রোশনাই যেন এক অপূর্ব সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। যেন এক মায়াবী পরিবেশ। মিনিট দশেক গাড়িতে চেপে পৌঁছে গেলাম এম.জি.মার্কেটে। সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক। আর এই মার্কেট টি হলো সবচেয়ে বড়ো। .কি নেই এখানে ? বড়ো বড়ো শপিং মল ,রেস্তোরাঁ , বার ,নাইট ক্লাব -কি নেই এখানে ? পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। মার্কেটের সামনে রয়েছে পার্ক। বসবার জায়গা। কত দেশ বিদেশের লোকের আনাগোনা।  এটা যেন এক সারা পৃথিবীর মিলনক্ষেত্র। বিভিন্ন ডিজাইনের বাহারি পোশাক কিনতে হলে আপনাকে গ্যাংটকেই কিনতে হবে  তবে মহিলা দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন দোকানগুলি। এরা ব্যবসাটা খুব ভালো বোঝে। এদের মিষ্টি ব্যবহারে আপনার কিনতে ইচ্ছ

CHALO JAI GANGTOK PART -2

                                               চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব  দুই এন.জে.পি. স্টেশনে নেমে ফোন করতেই স্টেশনের সামনেই এসে হাজির আমাদের গাড়ির চালক। ছিপছিপে চেহারার মাঝবয়সী সুনীল একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে এগিয়ে এল আমাদের অভ্যর্থনা দিয়ে নিয়ে যেতে। দুই হাতে দুই ভারী ব্যাগ অনায়াসেই তুলে নিয়ে এগিয়ে চলল 'কার পার্কিং' জোনে। হালকা জল  খাবার সেরে গাড়িতে বসে রওনা দিলুম গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে।  এন.জে.পি. থেকে শিলিগুড়ি চা বাগানের গা ঘেঁষে গাড়ি চলল সেবক রোড ধরে। ড্রাইভার ভাইয়ের সাথে আধা বাংলা আধা ইংরেজি -হিন্দী মিশিয়ে বকবক করতে করতে প্রকৃতির শোভা দেখতে দেখতে এগিয়ে চললাম। ছোট্ট বাপনের মেঘ দেখা,বড় বড় শাল,সেগুন আর বাঁশ গাছের জঙ্গলের মাঝে রোদ্দুরের ছিটেফোঁটা আলোর মধুচন্দ্রিমা যেন স্বর্গীয় আনন্দ এনে দেয়। এরই মাঝে কয়েকবার বাপনের সুইটি আর নীলম আন্টির খোঁজ নেওয়া ও এনে দেওয়ার বায়না করা তার মাকে ক্ষানিক বিরক্ত করিলেও -আমার মনে কেমন যেন একটা বিশেষ অনুভূতি দোলা দিয়ে যায়। যদিও ঐরকম চিন্তা করাও যে আমার পাপ তা যে মনে আসেনি তা নয় ,কিন্তু পরমুহূর্তেই কে যেন বলে ওঠে-জীবন তো একটাই- আনন্দ করার

CHALO JAI GANGTOK

চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব -১  ছোটবেলার সেই দিন গুলির কথা মনে পড়ে বারে বারে।সেদিনের ক্লাসে বাংলা শিক্ষকের দার্জিলিং ও গ্যাংটক যাওয়ার বর্ণনা আজও আমায় স্বপ্নের জগতে ভাসিয়ে নিয়ে যায়।নীল আকাশের গায়ে সাদা পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেসে বেড়ানোর গল্প ,মাঝে মাঝে ধোঁয়ার মতো মেঘ- ঘরের মাঝে ঢুকে যাওয়ার গল্প,আমায় যে কোন জগতে নিয়ে যেত-তা আমি ভাষায় বলতে পারি নে।  মেঘের দেশে সেই তখন থেকেই স্বপ্ন দেখেছি। বড়ো হয়ে একটি বারের জন্য মেঘ ছুঁয়ে আসবো।আর সে ইচ্ছেটা পূরণ হইতেই সেটা খানিক কইতে না পারলে বোধকরি আয়েশ মেটে না ।যাইহোক, নেট দুনিয়ার দৌলতে একটুখানি অভিজ্ঞতা সঞ্চয়পূর্ব্বক, পাড়ি দিলুম গ্যাংটক যাত্রা উদ্দেশ্যে -সোজাসুজি হাওড়া স্টেশনে।সংরক্ষিত কামরার টিকিট অবশ্যি আগেভাগেই কাটা ছিল।  দিনটা ছিল ৩রা অক্টোবর ২০১৮। শীতটা তখনো পড়েনি। বেশ গরম গরম-ই বটে। হাওড়া স্টেশন। দক্ষিণ -পূর্ব রেলের এই বর্ণময় স্টেশনটি যেন সারা ভারতবাসীর এক মিলনক্ষেত্র। স্টেশনে পৌঁছনোর সাথে সাথে মনটা যেন এক অনাবিল আনন্দে ভরে গেল।মনটা যেন ছটপট করছিল কখন চেপে বসব গন্তব্যের ট্রেনে।ইলেক্ট্রনিক্স বোর্ডের দিকে তাকাতে তাকাতে যখন হাওড়া স্টেশন