New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs: Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely: While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist ...
করোনা ও কিছু কথা
সুন্দর সুসজ্জিত এই পৃথিবীটাতে বহুবার প্রলয় নেমে এসেছে। কখনো প্রাকৃতিক ঝঞ্ঝা , ভূমিকম্প ,সাইক্লোন বা সুনামি যেমন বহু প্রাণ কেড়ে নিয়েছে তেমনি মহামারীও কোন অংশে কম যায় নি। কাকতালীয় ভাবে শোনা যায় মহামারী নাকি এসেছে বারে বারে -শতাব্দীর হাত ধরে।
তবে এগুলো আটকাতে মানুষও হাত -পা গুটিয়ে বসে নেই। বিজ্ঞানের এক একটি আবিষ্কার আর লড়াই মহামারীকে জয় করেছে। বিভিন্ন দূরারোগ্য ব্যাধিকে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছে। ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণকে প্রতিহত করতে বিভিন্ন ঔষধ আবিষ্কার করে ফেলেছে। ভাইরাসের প্রকোপ আটকাতে টিকা আবিষ্কার করে ফেলেছে। এইভাবে মহামারীকেও জয় করেছে মানুষ।
আর এই একবিংশ শতকে আজকের দিনে মহামারী এসেছে নতুন ভাবে । একদম নতুন সাজে। গ্রাম থেকে শহরে -করোনার হাত ধরে। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন - বর্তমানের চিকিৎসা সমাজ যদি বুনো ওল হয় তাহলে তিনি হলেন বাঘা তেঁতুল। চিকিৎসককেও তিনি পাত্তা দেন না। তাই এহেন মারণ ভাইরাসের জীবকাহিনী , পরিচিতিটা একটু জেনে নেওয়া যাক। করোনা ভাইরাসের একটা বেশ গুরুগম্ভীর নামও আছে তা হলো -COVID 19 নামে।
এবার জানা যাক COVID 19 কি ?
COVID 19 হলো একটি মারণ ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম। ভাইরাসটির নাম হলো করোনা ভাইরাস। যা কিনা মার্স বা সার্স ভাইরাসের মতো মারাত্মক। এটি মানুষের ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। এবং খুব দ্রুত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে এর সন্ধান প্রথম জানা যায়. চীন দেশের ইউহান প্রদেশ তথা শহরে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ১৯২ টি দেশে এটি ছড়িয়ে পড়ে। সারা বিশ্বে এখনো পর্যন্ত প্রায় ৪০০০০ মানুষের প্রাণ নিয়েছে এই করোনা ভাইরাস। এই পোস্ট লেখার শেষে সংখ্যাটা কোথায় দাঁড়াবে আগাম বলা মুশকিল।
COVID -19 লক্ষণ কি , কিভাবে ছড়ায় ?
বর্তমানে ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ জেনে গেছেন করোনা আক্রান্ত রোগীদের কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় তার সম্পর্কে। তবে WHO এর মতামত অনুসারে আমরা বলতে পারি যে ,এই করোনা ভাইরাস আক্রান্ত কোন ব্যক্তির মধ্যে প্রথম পাঁচ - ছয় দিন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তার পর দিন যত বাড়তে থাকে , আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে জ্বর , গলা ব্যথা , শুকনো কাশি এইগুলো দেখা যায়। কারো কারো পাতলা পায়খানা , মাথা যন্ত্রণা এগুলো থাকতে পারে। এই লক্ষণ গুলো যখন দেখা যায় তখন ইতিমধ্যে ওই আক্রান্ত ব্যক্তি তার আক্রান্ত হবার সময়কাল থেকে যতজনের সংস্পর্শ্বে আসেন ততজনকে করোনা ভাইরাস উপহার দেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও চিন্তার বিষয় এই যে আক্ৰান্ত ব্যক্তি যতক্ষণ কোনরকম অসুস্থ অনুভব না করছেন , অর্থাৎ নিজেকে দিব্যি সুস্থ আছেন মনে করছেন , তখন ও তিনি তার অজান্তেই অনেককে এই ভাইরাসে আক্রান্ত করতে পারেন।
কাদের জন্য বেশি ভয়ঙ্কর করোনা ?
সাধারণত যারা ডায়াবেটিস , হাই ব্লাড প্রেসার , সুগার ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের জন্য এই ভাইরাস বেশি ভয়ঙ্কর। এমনিতেই এই ধরনের রোগী যদি বয়স্ক ব্যক্তি হয়ে থাকেন , তাহলে তাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যাগুলি এমনিতেই থেকে থাকে। আর তার সঙ্গে যদি এই ধরনের মারণ ভাইরাস যদি আক্রমণ করে ,তাহলে স্বভাবতই তাদের বিপদের মাত্রাটা বেশি থাকে।
বাতাসের মাধ্যমে কি এটি ছড়াতে পারে ?
এক কথায় বলতে গেলে পারে। বলা হচ্ছে , করোনা আক্রান্ত কোন ব্যক্তির সর্দি ,কাশি ,কফ , হাঁচি এগুলোর মাধ্যমে respiratory droplets অর্থাৎ শ্লেষ্মাজাতীয় লালারাস বা তরলের একটি ফোঁটাকে অসংখ্য টুকরো করলে তার একটি সূক্ষ্ম টুকরো বাতাসে কিছুটা দূরে গিয়ে পড়তে পারে - অপর কোন সুস্থ ব্যক্তির দেহে। আর সেই টুকরো তথা droplet এর মধ্যে থাকা করোনা ভাইরাস কোনভাবে যদি সেই আপাত সুস্থ ব্যক্তিটির চোখ ,নাক বা মুখ এর মাধ্যমে প্রবেশ করে তাহলেই করোনা ভাইরাস দ্বারা সেই ব্যক্তিটি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন। এবং এই ভাইরাসটি ভীষণ -ভীষণরকম ভাবে ছোঁয়াচে এবং দীর্ঘ সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারে পরিবেশে। ভয়ের সবচেয়ে কারণ এইখানে।
প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা
করোনা ভাইরাস এর টিকা এখনো আবিষ্কার হয়নি। তাই যেহেতু এটি আমাদের দেশের বাহিরে থেকে আগত ব্যক্তিদের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে , তাই ওদেরকে চিহ্নিত করে , যাতে ওদের থেকে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেই কারণে লক ডাউন হলো একমাত্র পথ। সেই কারণে কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হবে জেনেও বৃহত্তর স্বার্থে , আমাদের বাঁচার জন্যই এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার যে চেন গঠন হচ্ছে সেটাকেই আটকাতে হবে। তাই আপনার বাড়ি ,আপনার এলাকায় যদি কেউ বাহিরে থেকে এসে থাকেন কিংবা আপনি যদি কোনভাবে বাহিরের ব্যক্তির সংস্পর্শ্বে সে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যেভাবেই হোক না কেন - যদি এসে থাকেন তবে আর বিন্দু মাত্র অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিন বা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা করুন। নিজে বাচুঁন ও অপরকে বাঁচান।
লক ডাউন এর ফলে অসুবিধা
হ্যা। অবশ্যই অসুবিধা হচ্ছে লক ডাউন এর জন্য। আমাদের এই বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশে সকলকে ঘরবন্দী করে রাখা সত্যি খুব সাহসী সিদ্ধান্ত। কিন্তু এছাড়া কোন বিকল্প নেই যে ! তবে এক্ষেত্রে সরকারকে সকল মানুষের খাদ্যদ্রব্য যোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে যারা দিন আনে দিন খায় তাদের খাদ্যদ্রব্যের ব্যবস্থা করতেই হবে। তবে এই সংকটময় সময়ে যাদের একটু সচ্ছলতা আছে তারা তাদের নিজেদের সামর্থ্য অনুসারে ওইসব মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হবে।
তবে কোন অবস্থায় পারস্পরিক সংস্পর্শ্ব যাতে তৈরী না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এই সংকটময় সময়ে সারা দেশের জনগণ একসাথে লড়াই করছেন , নিজেকে ঘরবন্দী রেখে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য উভয় সরকার প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছেন যাতে এর থেকে আমাদেরকে বাঁচানো সম্ভব হয় তারজন্য। তাই আজকের এই সংকটময় সময়ে আমাদেরও উচিত সরকারের পাশে থেকে সাহায্য করা।
সরকারের পাশে অর্থ ও সামগ্রী দিয়ে সাহায্য করার জন্য যোগাযোগ :
এই মুহূর্তে ভারত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান করতে পারেন , এ ব্যাপারে জানতে www.pmnrf.gov.in
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান করতে যোগাযোগ করতে পারেন , এ ব্যাপারে জানতে পারেন excise.wb.gov.in › wbserf এই ওয়েবসাইটে।
পরিশেষে :
পরিশেষে এই কথা বলা যায় যে , করোনা ভাইরাস এর আক্রমণ থেকে আমাদের বাঁচতে হলে আমাদের সকলকে এই লক ডাউন কে মেনে নিতেই হবে। আগামী পৃথিবীতে সকল আপনজনকে নিয়ে যদি বাঁচার স্বপ্নকে টিকিয়ে রাখতে হয় , তবে আমাদের এখন একটাই কাজ সরকারের পরামর্শ ও নির্দেশগুলি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা। তাই পরিশেষে আবার বলি- আপনি বাঁচুন , অন্যকে বাঁচান
সরকারের-- পাশে দাঁড়ান।
COVID -19 লক্ষণ কি , কিভাবে ছড়ায় ?
বর্তমানে ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ জেনে গেছেন করোনা আক্রান্ত রোগীদের কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় তার সম্পর্কে। তবে WHO এর মতামত অনুসারে আমরা বলতে পারি যে ,এই করোনা ভাইরাস আক্রান্ত কোন ব্যক্তির মধ্যে প্রথম পাঁচ - ছয় দিন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তার পর দিন যত বাড়তে থাকে , আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে জ্বর , গলা ব্যথা , শুকনো কাশি এইগুলো দেখা যায়। কারো কারো পাতলা পায়খানা , মাথা যন্ত্রণা এগুলো থাকতে পারে। এই লক্ষণ গুলো যখন দেখা যায় তখন ইতিমধ্যে ওই আক্রান্ত ব্যক্তি তার আক্রান্ত হবার সময়কাল থেকে যতজনের সংস্পর্শ্বে আসেন ততজনকে করোনা ভাইরাস উপহার দেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও চিন্তার বিষয় এই যে আক্ৰান্ত ব্যক্তি যতক্ষণ কোনরকম অসুস্থ অনুভব না করছেন , অর্থাৎ নিজেকে দিব্যি সুস্থ আছেন মনে করছেন , তখন ও তিনি তার অজান্তেই অনেককে এই ভাইরাসে আক্রান্ত করতে পারেন।
কাদের জন্য বেশি ভয়ঙ্কর করোনা ?
সাধারণত যারা ডায়াবেটিস , হাই ব্লাড প্রেসার , সুগার ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের জন্য এই ভাইরাস বেশি ভয়ঙ্কর। এমনিতেই এই ধরনের রোগী যদি বয়স্ক ব্যক্তি হয়ে থাকেন , তাহলে তাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যাগুলি এমনিতেই থেকে থাকে। আর তার সঙ্গে যদি এই ধরনের মারণ ভাইরাস যদি আক্রমণ করে ,তাহলে স্বভাবতই তাদের বিপদের মাত্রাটা বেশি থাকে।
বাতাসের মাধ্যমে কি এটি ছড়াতে পারে ?
এক কথায় বলতে গেলে পারে। বলা হচ্ছে , করোনা আক্রান্ত কোন ব্যক্তির সর্দি ,কাশি ,কফ , হাঁচি এগুলোর মাধ্যমে respiratory droplets অর্থাৎ শ্লেষ্মাজাতীয় লালারাস বা তরলের একটি ফোঁটাকে অসংখ্য টুকরো করলে তার একটি সূক্ষ্ম টুকরো বাতাসে কিছুটা দূরে গিয়ে পড়তে পারে - অপর কোন সুস্থ ব্যক্তির দেহে। আর সেই টুকরো তথা droplet এর মধ্যে থাকা করোনা ভাইরাস কোনভাবে যদি সেই আপাত সুস্থ ব্যক্তিটির চোখ ,নাক বা মুখ এর মাধ্যমে প্রবেশ করে তাহলেই করোনা ভাইরাস দ্বারা সেই ব্যক্তিটি আক্রান্ত হয়ে পড়বেন। এবং এই ভাইরাসটি ভীষণ -ভীষণরকম ভাবে ছোঁয়াচে এবং দীর্ঘ সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারে পরিবেশে। ভয়ের সবচেয়ে কারণ এইখানে।
প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা
করোনা ভাইরাস এর টিকা এখনো আবিষ্কার হয়নি। তাই যেহেতু এটি আমাদের দেশের বাহিরে থেকে আগত ব্যক্তিদের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে , তাই ওদেরকে চিহ্নিত করে , যাতে ওদের থেকে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেই কারণে লক ডাউন হলো একমাত্র পথ। সেই কারণে কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হবে জেনেও বৃহত্তর স্বার্থে , আমাদের বাঁচার জন্যই এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার যে চেন গঠন হচ্ছে সেটাকেই আটকাতে হবে। তাই আপনার বাড়ি ,আপনার এলাকায় যদি কেউ বাহিরে থেকে এসে থাকেন কিংবা আপনি যদি কোনভাবে বাহিরের ব্যক্তির সংস্পর্শ্বে সে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যেভাবেই হোক না কেন - যদি এসে থাকেন তবে আর বিন্দু মাত্র অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিন বা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা করুন। নিজে বাচুঁন ও অপরকে বাঁচান।
লক ডাউন এর ফলে অসুবিধা
হ্যা। অবশ্যই অসুবিধা হচ্ছে লক ডাউন এর জন্য। আমাদের এই বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশে সকলকে ঘরবন্দী করে রাখা সত্যি খুব সাহসী সিদ্ধান্ত। কিন্তু এছাড়া কোন বিকল্প নেই যে ! তবে এক্ষেত্রে সরকারকে সকল মানুষের খাদ্যদ্রব্য যোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে যারা দিন আনে দিন খায় তাদের খাদ্যদ্রব্যের ব্যবস্থা করতেই হবে। তবে এই সংকটময় সময়ে যাদের একটু সচ্ছলতা আছে তারা তাদের নিজেদের সামর্থ্য অনুসারে ওইসব মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হবে।
তবে কোন অবস্থায় পারস্পরিক সংস্পর্শ্ব যাতে তৈরী না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এই সংকটময় সময়ে সারা দেশের জনগণ একসাথে লড়াই করছেন , নিজেকে ঘরবন্দী রেখে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য উভয় সরকার প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছেন যাতে এর থেকে আমাদেরকে বাঁচানো সম্ভব হয় তারজন্য। তাই আজকের এই সংকটময় সময়ে আমাদেরও উচিত সরকারের পাশে থেকে সাহায্য করা।
সরকারের পাশে অর্থ ও সামগ্রী দিয়ে সাহায্য করার জন্য যোগাযোগ :
এই মুহূর্তে ভারত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান করতে পারেন , এ ব্যাপারে জানতে www.pmnrf.gov.in
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান করতে যোগাযোগ করতে পারেন , এ ব্যাপারে জানতে পারেন excise.wb.gov.in › wbserf এই ওয়েবসাইটে।
পরিশেষে :
পরিশেষে এই কথা বলা যায় যে , করোনা ভাইরাস এর আক্রমণ থেকে আমাদের বাঁচতে হলে আমাদের সকলকে এই লক ডাউন কে মেনে নিতেই হবে। আগামী পৃথিবীতে সকল আপনজনকে নিয়ে যদি বাঁচার স্বপ্নকে টিকিয়ে রাখতে হয় , তবে আমাদের এখন একটাই কাজ সরকারের পরামর্শ ও নির্দেশগুলি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা। তাই পরিশেষে আবার বলি- আপনি বাঁচুন , অন্যকে বাঁচান
সরকারের-- পাশে দাঁড়ান।
Comments
Post a Comment
Thank you for your comments.