Skip to main content

New Freelance Job Site for Low Competition High Chance

  New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs:  Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely:  While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci

SCHOLARSHIP FOR B TECH AND MBBS STUDENTS FROM GOVERNMENT AND OTHER ORGANISATION



SCHOLARSHIP FOR B TECH  AND  MBBS STUDENTS FROM GOVERNMENT AND OTHER ORGANISATION


শিক্ষা মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও দারিদ্রতার কাছে মেধাকে  অনেক সময় হার মানতে বাধ্য হয়। আর তখনই সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলি  এগিয়ে না এলে মেধার সলিল সমাধি ঘটে।

 আজ এই পোস্টে যে সকল কৃতী ছাত্র-ছাত্রীরা ডাক্তারী ,ইঞ্জিনিয়ারিং,নিয়ে পড়ছেন বা  বিভিন্ন বিষয়ের উপর গবেষণা করতে যাচ্ছেন তাদের স্কলারশিপের কিছুটা খোঁজ দেওয়ার উপর আলোচনা করবো।

 সেইজন্য আমার এই  SCHOLARSHIP FOR B TECH  AND  MBBS STUDENTS পোস্টটির অবতারণা। 
 FROM GOVERNMENT AND OTHER ORGANISATION থেকে স্কলারশিপের ক্ষেত্রে 
প্রথমেই আসা যাক MERIT CUM MEANS SCHOLARSHIP SCHEME প্রসঙ্গে।

কেন্দ্রীয় সরকারের এই স্কিমটির মাধ্যমে দেশের মাইনোরিটি তথা মুসলিম , বৌদ্ধ , পার্সি , শিখ ,জৈন প্রভৃতি  সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কলারশিপ পেতে পারেন।

 আবশ্যিক শর্ত :



  • পরিবারের আর্থিক অবস্থার মাপকাঠি হিসাবে পরিবারের বাৎসরিক আয় ২৫০০০০ টাকার মধ্যে হতে হবে। 
  • ছাত্র বা ছাত্রীটিকে পূর্ববর্তী পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। 
  • সেই ছাত্র বা ছাত্রীটি প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করে ভর্তি হবেন। 
  • স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ছাত্র বা ছাত্রীর ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ সরাসরি দেওয়া হয় কোর্স ফী ও মেনটেনান্স ফী বাবদ। 
  • আয়ের শংসাপত্র নিতে হবে ছাত্র বা ছাত্রীটির সংশ্লিষ্ট পরিবার যে অঞ্চলে থাকেন সেখানকার সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের কাছ থেকে। 
  • একই পরিবারের দুই জনের বেশী এই স্কলারশিপ পাবেন না। 
  • প্রতিষ্ঠানে নিয়মিতভাবে পড়াশুনা করতে হবে। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের দেওয়া নিয়মিত ছাত্রের মর্য্যাদা ছাত্রের অনুকূলে থাকতে হবে। 
  • এম.বি.বি.এস ছাত্র বা ছাত্রীদের ক্ষেত্রে সেই ছাত্র বা ছাত্রীটি যখন ইন্টার্নশীপ করবেন তখন স্কলারশিপ এর অনুদান পাবেন না। 
  • আবেদনকারীর ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ আধার লিংক থাকতে হবে। 

কোথায় ও কিভাবে আবেদন করবেন :



ছাত্র-ছাত্রীরা ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টাল এ গিয়ে নাম নথিভুক্ত করবেন। আবেদন করতে হবে অনলাইনে সমস্ত তথ্যের সঠিক পূরণের মাধ্যমে।

স্কলারশিপের অর্থের পরিমান :

MERIT CUM MEANS SCHOLARSHIP এর ক্ষেত্রে ছাত্র বা ছাত্রীটিকে বছরে ১০০০০ টাকা করে স্কলারশিপ দেওয়া হয়।


কখন আবেদন করবেন :

বিভিন্ন রাজ্যের ক্ষেত্রে মেরিট-কাম -মিনস স্কলারশিপ এর আবেদন বছরের বিভিন্ন সময়ে করা হয়। তবে মোটামুটিভাবে অক্টোবর থেকে ফেব্রূয়ারী মাসের মধ্যে।

দিল্লীতে বসবাসকারী এস.সি. ,এস.টি. , ও.বি.সি. এবং মাইনোরিটি ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করবেন জানুয়ারী -ফেব্রূয়ারি মাস নাগাদ।

ন্যাশনাল মেরিট -কাম -মিন্স স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবেন -নভেম্বর -ডিসেম্বর মাস নাগাদ।

পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করবেন অক্টোবর -নভেম্বর নাগাদ।

                               IOCL এর স্কলারশিপ 

খুব কম সংখ্যক ইঞ্জিনিয়ারিং  ছাত্রদেরকে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন-এর পক্ষ থেকে স্কলারশিপ দেওয়া হয়।

ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩০০ জন  ছাত্র-ছাত্রীদেরকে  ছাত্র প্রতি প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা হিসাবে চার বছর ধরে দেওয়া হয়।

M.B.B.S. এর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ২০০ জনকে প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা হিসাবে চার বছরের জন্য স্কলারশিপ দেওয়া হয়।

MBA ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ১০০ জনকে প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা হিসাবে দুই বছর ধরে এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।

আবশ্যিক যোগ্যতা :


  • আবেদনকারী ছাত্র-ছাত্রীকে প্রথম বর্ষে ভর্তি হতে হবে। এবং অবশ্যই ইউ.জি.সি. , মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া কর্তৃক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানে।
  •  সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ৬৫% নম্বর পেতে হবে।
  •  এস.সি. , এস.টি , ও.বি.সি. মহিলাদের ৬০% এবং
  •  শারীরিক ভাবে অক্ষম ছাত্রদের ৫০% নম্বর পেয়ে থাকতে হবে। 
  • আবেদনকারীর পারিবারিক আয় ১০০০০০ (এক লক্ষ ) টাকার মধ্যে হতে হবে। 
  • আবেদনকারী কোনরকমভাবে IOCL এর কর্মী বা তার পরিবারের কেউ যেন না হন। 

বয়স : 

বয়স হতে হবে সেপ্টেম্বরের এক তারিখ হিসাবে ১৫-৩০ বছরের মধ্যে।বয়সের উর্দ্ধসীমায়  ও.বি.সি.দের জন্য ৩ বছর , এস.সি.ও এস.টি.দের জন্য ৫ বছর এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ১০ বছরের ছাড় রয়েছে।

সংরক্ষণ : 

এস.সি. ,এস.টি. এবং ও.বি.সি.দের জন্য ৫০% এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ১০% সংরক্ষণ রয়েছে। আর প্রত্যেকটি বিভাগের ছাত্রীদের জন্য ২৫% সংরক্ষণ রয়েছে।


ও.বি.সি.দের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের ও.বি.সি.তালিকা-ই একমাত্র গ্রহণযোগ্য। রাজ্য সরকারগুলির পৃথক তালিকা এক্ষেত্রে গ্রাহ্য নয়। 

আবেদনের পদ্ধতি :


আবেদন করতে হবে অনলাইনে।আই.ও.সি.এল.এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে।


আবেদনের সময় :

অক্টোবর - নভেম্বর মাসে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবেন।

বাছাই পর্ব : 

যোগ্যতা অনুসারে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হয়। মেধাতালিকার উপরের দিক থেকে পর পর বাছাই করা হয়।



                       সেন্ট্রাল সেক্টর স্কলারশিপ স্কীম 

সেন্ট্রাল সেক্টর স্কিম অফ  স্কলারশিপ ফর কলেজ এন্ড ইউনিভার্সিটি -এই সরকারী স্কিমটির মাধ্যমে ৮২০০০ জন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে স্কলারশিপ দেওয়া হয়। যার মধ্যে ৪১০০০ জন ছাত্র এবং ৪১০০০ জন ছাত্রী এই স্কলারশিপ পায়। 

কারা আবেদন করবেন :

মেডিক্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ছাড়াও যারা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর বিভিন্ন বৃত্তিমূলক কোর্সে পড়ছেন তারাও আবেদন করতে পারেন এই স্কলারশিপের জন্য।


বয়স ও প্রয়োজনীয় শর্ত :

বয়স হতে হবে ১৮-২৫ বছর এর মধ্যে। সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে ১০+২ পরীক্ষায় ৮০ পার্সেন্টাইল নিয়ে পাস করে থাকতে হবে। এছাড়া আবেদনকারীকে AICTE দ্বারা অনুমোদিত কলেজ বা UGC দ্বারা স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে নিয়মিত ক্লাস করতে হবে।

রিজারভেশন পলিসি :

তপশীলি জাতিদের জন্য ১৫ % ,তপশীলি উপজাতিদের জন্য ৭.৫ % , ও.বি.সি.দের জন্য ২২ % এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ৫ % সংরক্ষণ এর ব্যবস্থা আছে।


স্কলারশিপের পরিমান :

B.TECH ও B.E. ছাত্র-ছাত্রীরা বছরে ১০০০০ টাকা করে তিন বছর ধরে স্কলারশিপ পাবেন। তবে রিনিউয়াল এর ক্ষেত্রে উপযুক্ত শর্তাদি পূরণ করে থাকতে হবে।


SCHOLARSHIP FOR B TECH  AND  MBBS STUDENTS FROM GOVERNMENT AND OTHER ORGANISATION


পারিবারিক আয় :

পারিবারিক আয় বছরে ৮০০০০০ ( আট লক্ষ) টাকার মধ্যে থাকতে হবে।

কখন আবেদন করবেন :

সাধারণত বছরের মধ্যে মে -জুন মাসে আবেদন করতে হয় অনলাইনের মাধ্যমে।

                                  O.N.G.C. স্কলারশিপ 

এস.সি.ও এস.টি. মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ইঞ্জিনিয়ারিং ,মেডিকেল সায়েন্স পড়ার জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে ONGC.

ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার ছাত্র-ছাত্রীরা ৬০ % নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়ে থাকলে ONGC এর B.TECH SCHOLARSHIP এর জন্য আবেদন করতে পারেন। এছাড়া MBBS এর প্রথম বর্ষে যারা ভর্তি হয়েছেন এবং যারা MBA ভর্তি হয়েছেন এদের সকল বিভাগেই স্কলারশিপ দেওয়া হয় ONGC এর পক্ষ থেকে। সব ক্ষেত্রেই প্রার্থীদেরকে ৬০ % নম্বর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিয়মিত ছাত্র হিসাবে ভর্তি হতে হবে।

এছাড়া জিওলজি এবং জিওফিজিক্স নিয়ে যারা দুই বছরের স্নাতকোত্তর কোর্সে ভর্তি হয়েছেন তারাও আবেদনের যোগ্য।

ইঞ্জিনিয়ারিং ,এম.বি.বি.এস. ,এম.বি.এ এবং জিওফিজিক্স ও জিওলজি এই বিভাগগুলিকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়।

প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে প্রতি মাসে ৪০০০ টাকা হিসাবে বছরে মোট ৪৮০০০ টাকা করে স্কলারশিপ দেওয়া হয়।

ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪৯৪ জনকে চার বছরের জন্য , এম.বি.বি.এস. ছাত্র-ছাত্রীদের ৯০ জনকে চার বছরের জন্য , এম.বি.এ. ছাত্র-ছাত্রীদের ১৪৬ জনকে দুই বছরের জন্য আর জিওলোজি / জিওফিজিক্স এর স্নাতকোত্তরের ছাত্র-ছাত্রীদের ২৭০ জনকে দুই বছরের জন্য স্কলারশিপ দেওয়া হয়। সবক্ষেত্রেই প্রতি মাসে ৪০০০ টাকা করে স্কলারশিপ দেওয়া হয়।মোট ৪৮০০০ টাকা প্রতি বছরে দেওয়া হয়। 

ONGC এর পক্ষ থেকে প্রতি বছর ১০০০ জনকে এই স্কলারশিপ  দেওয়া হয়।

এই ১০০০ স্কলারশিপের সংখ্যাকে দেশের পাঁচটি জোনে  ভাগ করা হয়। প্রতিটি জোনে ২০০ করে স্কলারশিপ এর সংখ্যা পড়ে।

জোন -১ এ থাকে জম্মু ও কাশ্মীর , পাঞ্জাব , হরিয়ানা ,হিমাচল প্রদেশ , চন্ডীগড় , উত্তরাখন্ড , উত্তর প্রদেশ।

জোন - ২ তে থাকে মহারাষ্ট্র , গুজরাট ,রাজস্থান ,মধ্য প্রদেশ , গোয়া-দমন-দিউ , দাদরা-নাগর -হাভেলি।

জোন -৩  এ আছে অসম , সিকিম , মেঘালয় , অরুণাচল প্রদেশ , নাগাল্যান্ড , মনিপুর , মেঘালয় ও ত্রিপুরা। 

জোন - ৪  এ আছে বিহার , ঝাড়খন্ড ,ওড়িশা , ছত্রিশগড় ও পশ্চিম বঙ্গ। 

জোন  -৫ এ আছে তামিলনাড়ু , কেরালা ,কর্ণাটক , অন্ধ্র প্রদেশ , তেলেঙ্গানা ,পুদুচেরি , লাক্ষাদ্বীপ এবং আন্দামান ও নিকোবর আইল্যান্ড। 

প্রয়োজনীয় শর্তসমূহ :


  • আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। 
  • আবেদনকারীকে ইঞ্জিনিয়ারিং ,এম.বি.বি.এস. এর স্নাতক স্তরে , জিওলজি বা জিওফিজিক্স এর স্নাতকোত্তরে অথবা এম.বি.এ. কোর্সের প্রথম বর্ষে নিয়মিত ছাত্র বা ছাত্রী হিসাবে ভর্তি হয়ে থাকতে হবে। 
  • পরিবারের বাৎসরিক আয় থাকতে হবে ৪৫০০০০ ( সাড়ে চার লক্ষ ) টাকার মধ্যে। 
  • আবেদনকারীর বয়স হতে হবে  আবেদনের বিজ্ঞপনে উল্লেখিত নির্ধারিত বয়স হিসাবের দিন  অনুসারে ৩০ ( ত্রিশ ) বছরের মধ্যে। 


আবেদনের জন্য ONGC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা www.ongcindia.com.


                 নর্থ -সাউথ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ 

নর্থ -সাউথ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ পাওয়া যায় বেঙ্গালুরু , ভুবনেশ্বর। হায়দ্রাবাদ ,পুনে , মাদুরাই ,চেন্নাই , কোচি , কলকাতা , যোধপুর , নাগেরকোইল , পাটনা , উদয়পুর , পাতিয়ালা , চন্ডিগড় , মোরাদাবাদের ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যালের উপর। 

উপরোক্ত ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারেন। 

পারিবারিক আয় হতে হবে ১০০০০০ ( এক লক্ষ ) টাকার মধ্যে। 
স্কলারশিপের পরিমান ৫০০০ টাকা ১৫০০০ টাকা প্রতি বছরের জন্য। 

আবেদন করবেন www.northsouth.org ওয়েবসাইটে গিয়ে। #information 
minority scholarship এর খোঁজ পেতে 👉https://www.gsr24.in/2019/11/minority-scholarship-minority-chhatra.html





Comments

Popular posts from this blog

12 Ways How To Start Freelance Writing to make money easy

12 Ways How To Start Freelance Writing to make money easy The demand for freelance writing jobs is increasing day by day. However, there are several ways you can earn money easily by freelance writing. There are a few things you need to pay special attention to. Here are 12 important things to keep in mind as a freelance writer. Come on, it will be useful for you. 1. Blogging 2. Regular bidding by accounting in various freelancing companies 3. Composing beautiful gigs 4. Marketing on a content writing platform 5. Post to different communities 6. Post articles in different media 6. Increase your acquaintance 6. Write content regularly 9. Improve writing skills 10. Give new information in writing 11. Keep the bidding price low 12. Build relationships between writers and readers Conclusion 1. Blogging: Blogging is a platform where you can take your writing skills to a higher level. If you want to choose writing as a career , if you want to be a freelance writer, blogging is the platform

Uchcha madhyamiker pore fire and safety management course

                    উচ্চ মাধ্যমিকের পরে  FIRE AND SAFETY        ম্যানেজমেন্ট কোর্স  ছোটবেলা থেকে তিল তিল করে যত্ন করে রাখা স্বপ্নটাকে প্রায় সতেরো- আঠেরো বছর লালন পালন করার পর আজ বাস্তবে রূপ দেবার দোরগোড়ায় পৌঁছানো গেল উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের হাত ধরে। বর্তমানে এই ব্যস্ত পৃথিবীতে সকলেই দৌড়োচ্ছে। এই দৌড় প্রতিযোগিতাটা কেবল আজকের দিনেই বেশি চলছে তা কিন্তু নয়। বাজারে চাকুরী বা কর্মসংস্থান সে যাই হোক না কেন চাহিদার তুলনায় জোগান সবসময় কম।  আবার বিনোদনের পদ্ধতিটা বর্তমান সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের উপর  এতটাই প্রভাব ফেলে যে তারা তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে গিয়ে ব্যর্থ  হয়।  তাই আজকের দিনে যদি জীবনে সাফল্যলাভ করতে হয় তবে লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক ভাবে এগিয়ে যেতে হবে। যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা ইতিমধ্যেই তাদের লক্ষ্য স্থির রেখে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রয়োজনীয় নম্বর তুলে নিতে পেরেছো , তারা তো এগিয়ে যেতে পারছোই ,কিন্তু যারা কাঙ্ক্ষিত নম্বর তুলে নিতে পারনি তারা তাই বলে হতাশ হয়ে বসে থেকো না। আজ এই পোস্টে উচ্চ মাধ্যমিকের পর যে  কোর্স টি  করলে ভবিষ্যতে নিজেকে এগিয়ে রাখতে পারবে তার কিছু খোঁজখবর দেওয়ার চেষ্ট

CHALO JAI GANGTOK

চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব -১  ছোটবেলার সেই দিন গুলির কথা মনে পড়ে বারে বারে।সেদিনের ক্লাসে বাংলা শিক্ষকের দার্জিলিং ও গ্যাংটক যাওয়ার বর্ণনা আজও আমায় স্বপ্নের জগতে ভাসিয়ে নিয়ে যায়।নীল আকাশের গায়ে সাদা পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেসে বেড়ানোর গল্প ,মাঝে মাঝে ধোঁয়ার মতো মেঘ- ঘরের মাঝে ঢুকে যাওয়ার গল্প,আমায় যে কোন জগতে নিয়ে যেত-তা আমি ভাষায় বলতে পারি নে।  মেঘের দেশে সেই তখন থেকেই স্বপ্ন দেখেছি। বড়ো হয়ে একটি বারের জন্য মেঘ ছুঁয়ে আসবো।আর সে ইচ্ছেটা পূরণ হইতেই সেটা খানিক কইতে না পারলে বোধকরি আয়েশ মেটে না ।যাইহোক, নেট দুনিয়ার দৌলতে একটুখানি অভিজ্ঞতা সঞ্চয়পূর্ব্বক, পাড়ি দিলুম গ্যাংটক যাত্রা উদ্দেশ্যে -সোজাসুজি হাওড়া স্টেশনে।সংরক্ষিত কামরার টিকিট অবশ্যি আগেভাগেই কাটা ছিল।  দিনটা ছিল ৩রা অক্টোবর ২০১৮। শীতটা তখনো পড়েনি। বেশ গরম গরম-ই বটে। হাওড়া স্টেশন। দক্ষিণ -পূর্ব রেলের এই বর্ণময় স্টেশনটি যেন সারা ভারতবাসীর এক মিলনক্ষেত্র। স্টেশনে পৌঁছনোর সাথে সাথে মনটা যেন এক অনাবিল আনন্দে ভরে গেল।মনটা যেন ছটপট করছিল কখন চেপে বসব গন্তব্যের ট্রেনে।ইলেক্ট্রনিক্স বোর্ডের দিকে তাকাতে তাকাতে যখন হাওড়া স্টেশন