New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs: Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely: While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক ছাত্র-ছাত্রীদের কেন্দ্রীয় সরকারের স্কলারশিপ এর খোঁজ
প্রতি বছর সারা দেশে লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসে। ভালোভাবে পাস ও করে। কিন্তু অনেক সময় কেবল অর্থের অভাবে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারে না। আজ তাদের জন্য আমার এই পোস্ট। যদি আগামী দিনে তাদের কোন কাজে লাগে।
এই পোস্টে কেন্দ্রীয় ও পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-ছাত্রীরা কিভাবে স্কলারশিপ পেতে পারে , কিভাবে আবেদন করবে তার কিছু খোঁজ দেওয়া হল।
যারা বিজ্ঞান শাখায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন ও গবেষণায় আগ্রহী , সেইসব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা স্নাতক থেকে স্নাতকোত্তর বিভাগে কেন্দ্রীয় সরকারের ফেলোশিপ পেতে আবেদন করতে পারেন -কিশোর বৈজ্ঞানিক প্রোৎসাহন যোজনা তথা কে.ভি.পি.ওয়াই. যোজনার জন্য।
কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় আগ্রহী করে তুলতে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এই স্কলারশিপ দেন। ১৯৯৯ সাল থেকে এই ফেলোশিপ দেওয়ার ব্যবস্থা চলে আসছে।
একটি সর্বভারতীয় স্তরে প্রবেশিকা পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হয়।
ফেলোশিপের জন্য : স্নাতক ও ইন্টিগ্রেটেড স্নাতক স্তরের ক্ষেত্রে প্রথম তিন বছর প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে এবং বার্ষিক এককালীন ২০০০০ টাকা অনুদান হিসাবে দেওয়া হয়।
স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে প্রথম ও দ্বিতীয় বছরের জন্য প্রতি মাসে ৭০০০ টাকা করে এবং বার্ষিক এককালীন ২৮০০০ টাকা অনুদান দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে ইন্টিগ্রেটেড স্তরের ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের চতুর্থ ও পঞ্চম বছরের জন্য ওই অনুদান পেয়ে থাকে। এ তো গেল অনুদান পাওয়ার কথা। এবার আবেদনের পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক।
আবেদনের পদ্ধতি :
একাদশ , দ্বাদশ এবং স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের জন্য আবেদন করা যায়। তিনটি শাখায় আবেদন করা যায়। তিনটি শাখা হল এস.এ. , এস.এক্স এবং এস.বি।
এস.এ. এবং এস.এক্স শাখার জন্য আবেদন :
বিজ্ঞান শাখার একাদশ ও দ্বাদশ ছাত্র-ছাত্রীরা যথাক্রমে এস.এ. এবং এস.এক্স ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। উভয় ক্ষেত্রেই মাধ্যমিকে গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ৭৫ শতাংশ এবং উচ্চমাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। তবে সব ক্ষেত্রেই তপশীলি জাতি ,উপজাতি ও বিশেষ ভাবে অক্ষম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ৫ শতাংশ নম্বরের ছাড় রয়েছে।শুধু নম্বর পেলেই হবে না সেই সঙ্গে বেসিক সায়েন্স নিয়ে স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে হবে।
এস.বি. শাখার জন্য আবেদন :
উচ্চমাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করার পর বি.এস.সি. , বি.এস. বা বি.স্ট্যাট কিংবা বি.ম্যাথ বা ইন্টিগ্রেটেড এম.এস.সি. বা ইন্টিগ্রেটেড এম.এস. এর প্রথম বর্ষে পাঠরতরা এই ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে তপশিলি জাতি , উপজাতি ও বিশেষভাবে অক্ষম ছাত্র-ছাত্রীরা ১০ শতাংশ নম্বরের ছাড় পাবে।
স্নাতকস্তরে - কেমিস্ট্রি , ফিজিক্স ,ম্যাথ , স্ট্যাটিসটিক্স , বায়োকেমিস্ট্রি , মাইক্রোবায়োলজি , সেল বায়োলজি , ইকোলজি , মলিকিউলার বায়োলজি , বোটানি , জুলোজি , ফিজিওলজি , বায়োটেকনোলজি , নিউরোসায়েন্স , বায়ো ইনফর্মেটিক্স , মেরিন বায়োলজি , জিওলজি , হিউম্যান বায়োলজি , জেনেটিক্স , বায়োমেডিকেল সায়েন্স , অ্যাপ্লায়েড ফিজিক্স , জিওফিজিক্স , মেটিরিয়াল সায়েন্স এবং এনভিওরনমেন্টাল সায়েন্স -বিষয়গুলির মধ্যে কোন একটি নিয়ে পড়ে থাকতে হবে।
প্রার্থী বাছাই : একটি অনলাইন পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ফেলোশিপের জন্য প্রার্থী বাছাই করা হয়। প্রশ্ন করা হয় ম্যাথেমেটিক্স ,ফিজিক্স ,কেমিস্ট্রি ও বায়োলজি বিষয়ের ওপর।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে হবে - www.kvpy.iisc.ernet.in ওয়েবসাইটে।
প্রধানমন্ত্রী স্কলারশিপ :
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দশম ও দ্বাদশ শ্রেণী পাস ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেছেন। আগ্রহী মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা এই সুযোগ নিতে পারে। এক্ষেত্রে যেকোনো বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা ফর্ম পূরণ করতে পারে স্কলারশিপের জন্য।
নবম ও দশম শ্রেণীর জন্য স্কলারশিপ :
দশম শেণির অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারে সাধারণত মে-জুন মাসে। এটি হল -শিক্ষা অভিযান স্কলারশিপ। এছাড়া ন্যাশনাল মেরিট কাম মিন স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে নবম ও দশম শ্রেণী পাস করলে। এর জন্য যোগাযোগ করতে পারবে -www.dsew.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে।
দ্বাদশ শ্রেণীর জন্য স্কলারশিপ :
দ্বাদশ শ্রেণী (১০+২) ছাত্র-ছাত্রীরা যারা ৭৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করেছে এবং পরবর্তী সেশন এ ভর্তি হয়েছে তারা প্রতি মাসে ১০০০ টাকা হিসাবে মোট দশ মাস ধরে স্কলারশিপ পাবে। আবার যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা ৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করে পরবর্তী শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে তারা মোট ২৫০০০ টাকা স্কলারশিপ পাবে।
কিভাবে এই স্কলারশিপ এর টাকা দেওয়া হয় ?
এই স্কলারশিপের টাকা সরাসরি ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ দেওয়া হয়।
আবেদনের শর্তসমূহ :
এছাড়া আরও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারবে www.dsew.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে।
যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন আবেদন করবে তারা প্রথমে লিংক এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করবে।
তারপর যথাযথভাবে ফর্ম পূরণ করবে। জে.পি.জি./পি.এন.জি./জে.পি.ইজি. ফরম্যাট এ ফটো আপলোড করতে হবে। সম্পূর্ণ ফর্ম টি পূরণ করার পর captcha code দিয়ে সাবমিট করবে।
যারা পুরানো ক্যান্ডিডেট তারা username ও password দিয়ে login করবে। তারপর স্কলারশিপের জন্য ফর্মটি যথাযথভাবে পূরণ করবে। তারপর প্রয়োজনীয় তথ্যাদি upload করবে স্ক্যান করে। সব শেষে ক্যাপচা কোড দিয়ে সাবমিট করবে।
একাদশ , দ্বাদশ এবং স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের জন্য আবেদন করা যায়। তিনটি শাখায় আবেদন করা যায়। তিনটি শাখা হল এস.এ. , এস.এক্স এবং এস.বি।
এস.এ. এবং এস.এক্স শাখার জন্য আবেদন :
বিজ্ঞান শাখার একাদশ ও দ্বাদশ ছাত্র-ছাত্রীরা যথাক্রমে এস.এ. এবং এস.এক্স ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। উভয় ক্ষেত্রেই মাধ্যমিকে গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ৭৫ শতাংশ এবং উচ্চমাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। তবে সব ক্ষেত্রেই তপশীলি জাতি ,উপজাতি ও বিশেষ ভাবে অক্ষম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ৫ শতাংশ নম্বরের ছাড় রয়েছে।শুধু নম্বর পেলেই হবে না সেই সঙ্গে বেসিক সায়েন্স নিয়ে স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে হবে।
এস.বি. শাখার জন্য আবেদন :
উচ্চমাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করার পর বি.এস.সি. , বি.এস. বা বি.স্ট্যাট কিংবা বি.ম্যাথ বা ইন্টিগ্রেটেড এম.এস.সি. বা ইন্টিগ্রেটেড এম.এস. এর প্রথম বর্ষে পাঠরতরা এই ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে তপশিলি জাতি , উপজাতি ও বিশেষভাবে অক্ষম ছাত্র-ছাত্রীরা ১০ শতাংশ নম্বরের ছাড় পাবে।
স্নাতকস্তরে - কেমিস্ট্রি , ফিজিক্স ,ম্যাথ , স্ট্যাটিসটিক্স , বায়োকেমিস্ট্রি , মাইক্রোবায়োলজি , সেল বায়োলজি , ইকোলজি , মলিকিউলার বায়োলজি , বোটানি , জুলোজি , ফিজিওলজি , বায়োটেকনোলজি , নিউরোসায়েন্স , বায়ো ইনফর্মেটিক্স , মেরিন বায়োলজি , জিওলজি , হিউম্যান বায়োলজি , জেনেটিক্স , বায়োমেডিকেল সায়েন্স , অ্যাপ্লায়েড ফিজিক্স , জিওফিজিক্স , মেটিরিয়াল সায়েন্স এবং এনভিওরনমেন্টাল সায়েন্স -বিষয়গুলির মধ্যে কোন একটি নিয়ে পড়ে থাকতে হবে।
প্রার্থী বাছাই : একটি অনলাইন পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ফেলোশিপের জন্য প্রার্থী বাছাই করা হয়। প্রশ্ন করা হয় ম্যাথেমেটিক্স ,ফিজিক্স ,কেমিস্ট্রি ও বায়োলজি বিষয়ের ওপর।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে হবে - www.kvpy.iisc.ernet.in ওয়েবসাইটে।
প্রধানমন্ত্রী স্কলারশিপ :
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দশম ও দ্বাদশ শ্রেণী পাস ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেছেন। আগ্রহী মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা এই সুযোগ নিতে পারে। এক্ষেত্রে যেকোনো বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা ফর্ম পূরণ করতে পারে স্কলারশিপের জন্য।
নবম ও দশম শ্রেণীর জন্য স্কলারশিপ :
দশম শেণির অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারে সাধারণত মে-জুন মাসে। এটি হল -শিক্ষা অভিযান স্কলারশিপ। এছাড়া ন্যাশনাল মেরিট কাম মিন স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে নবম ও দশম শ্রেণী পাস করলে। এর জন্য যোগাযোগ করতে পারবে -www.dsew.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে।
দ্বাদশ শ্রেণীর জন্য স্কলারশিপ :
দ্বাদশ শ্রেণী (১০+২) ছাত্র-ছাত্রীরা যারা ৭৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করেছে এবং পরবর্তী সেশন এ ভর্তি হয়েছে তারা প্রতি মাসে ১০০০ টাকা হিসাবে মোট দশ মাস ধরে স্কলারশিপ পাবে। আবার যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা ৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করে পরবর্তী শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে তারা মোট ২৫০০০ টাকা স্কলারশিপ পাবে।
কিভাবে এই স্কলারশিপ এর টাকা দেওয়া হয় ?
এই স্কলারশিপের টাকা সরাসরি ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ দেওয়া হয়।
আবেদনের শর্তসমূহ :
- আবেদনকারীর বয়স ১৮-২৫ বছর এর মধ্যে হতে হবে।
- আবেদনকারীর পারিবারিক আয় ৬০০০০০ (ছয় লক্ষ ) টাকার মধ্যে হতে হবে।
- আবেদনকারীকে ১০+২ পরীক্ষায় কমপক্ষে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
- টেকনিক্যাল / প্রফেশনাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠরত হলেও আবেদন করতে পারবে।
- আবেদনকারী যেন কোন প্যারামিলিটারি পরিবারের সন্তান না হন।
- কোন শিক্ষার্থী যদি পেশাগত কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকে সে আবেদন করতে পারবে না।
এছাড়া আরও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারবে www.dsew.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে।
যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন আবেদন করবে তারা প্রথমে লিংক এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করবে।
তারপর যথাযথভাবে ফর্ম পূরণ করবে। জে.পি.জি./পি.এন.জি./জে.পি.ইজি. ফরম্যাট এ ফটো আপলোড করতে হবে। সম্পূর্ণ ফর্ম টি পূরণ করার পর captcha code দিয়ে সাবমিট করবে।
যারা পুরানো ক্যান্ডিডেট তারা username ও password দিয়ে login করবে। তারপর স্কলারশিপের জন্য ফর্মটি যথাযথভাবে পূরণ করবে। তারপর প্রয়োজনীয় তথ্যাদি upload করবে স্ক্যান করে। সব শেষে ক্যাপচা কোড দিয়ে সাবমিট করবে।
Comments
Post a Comment
Thank you for your comments.