Skip to main content

New Freelance Job Site for Low Competition High Chance

  New Freelance Job Site for Low Competition High Chance Finding a new freelance job site with low competition and a high chance of landing gigs can be challenging, as the landscape is constantly evolving. However, here are some platforms that were gaining popularity in the freelance world as of my last knowledge update in September 2021. Keep in mind that the competitive landscape may have changed since then, so it's essential to do your research and stay updated on the latest trends in the freelance job market for 2024. Solid Gigs:  Solid Gigs is a subscription-based service that curates freelance job listings and sends them directly to your inbox. It's designed to save you time by providing quality leads, potentially reducing competition compared to open job boards. We Work Remotely:  While not entirely new, this platform focuses on remote work opportunities. Competition may be lower for specialized skills in industries such as tech, design, and marketing. Craigslist (speci

RATHA YATRA O KICHHU KOTHA


                                                        রথযাত্রা কিছু কথা

আবার প্রতি বছরের মতো এসে গেল  রথযাত্রা উৎসব।তারই স্মৃতি নিয়ে আজ তোমাদের শোনাবো আমার চোখে রথ যাত্রার দুই-চার কথা। 

প্রথমেই আসা যাক পুরীর কথায় :

 প্রত্যেক বছর আষাঢ়ে জগন্নাথ দেবের আবির্ভাবে মনটা সেই ছোট বেলা থেকে আকুল হয়ে ওঠে। তার সম্পর্কে জানার যেন শেষ নাই ,প্রশ্নের যেন বিরাম নাই। তাই বিশেষ দেরি না করে তাড়াতাড়ি করে গেলাম বাড়ির নাটমন্দিরে। সেখানেই আজ বসবে শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের  রথযাত্রার কাহিনীর আসর। গল্পের মধ্যে দিয়ে পুরীধাম নিয়ে কত কথা শোনা হবে। রথ নির্মাণ কাহিনী , শবরদের নিয়ে কাহিনী , মূর্তি তৈরীর কাহিনী , রথ টানার কাহিনী - আরো কত কি। বারে বারে একই গল্প শুনলেও দাদুর গলায় নাটমন্দিরে বসে এতো লোকের সাথে রথযাত্রার কাহিনী শোনার স্বাদ যেন ভিন্ন প্রকৃতির। বলার কি সেই ভঙ্গি , কি সেই আবেগ -যেন চোখের সামনেই সব দেখতে পাই।


RATHA YATRA O KICHHU KOTHA


দাদু প্রথমেই আমাদের নিয়ে গেলেন পুরীধামে। হ্যাঁ চার ধামের একধাম -পুরীধাম। একদিকে সমুদ্র আর নিকটেই জগন্নাথ দেবের মন্দির। সাথে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম। তাদের সমস্বরে জয় জগন্নাথ ধ্বনিতে আকাশ -বাতাস মুখরিত। আর সাথে সাথে কাঁসর-ঘন্টা মৃদঙ্গের ছন্দবদ্ধ তালে ভগবান জগতের নাথ তথা -জগন্নাথদেবের আবির্ভাবে যেন স্বর্গীয় আনন্দ এনে দেয়। মিষ্টি- সুগন্ধি ধূপ- ধুনোর গন্ধের সাথে সুসজ্জিত আলোঝলমল রাজপথ আর পুষ্পবৃষ্টিতে পুরীধাম আজ শ্রী শ্রী জগন্নাথ -বলরাম  আর সুভদ্রার দর্শনের অপেক্ষায় কাতারে কাতারে অপেক্ষারত।

দাদুর বর্ণনায় সরাসরি পৌঁছে গেলাম পুরীধামে। শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা এর প্রচলিত ধারার কাহিনীতে। তার বর্ণনায় জানলাম জগন্নাথদেব সারা বছর রত্নসিংহাসনে আসীন থেকেই ভক্তদের পূজা গ্রহণ করেন। সারা বছরের বারো মাসে বারো রকমের যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু আষাঢ়ী পূর্ণিমার স্নানযাত্রার পর রথযাত্রায় জগন্নাথদেব এই মর্ত্যের সকল ভক্তের উদ্দেশ্যে দর্শন দেবার জন্য মন্দিরের গর্ভগৃহ থেকে ভক্তদের মাঝে স্বয়ং নেমে আসেন। সাথে থাকেন বলরাম   সুভদ্রা।

তিনজনে তিন বর্ণের রথে সুসজ্জিত রাজবেশে স্বর্ণালংকার খচিত আভরণে আবেশিত থাকেন। এই দিনটিতে তাঁদের জন্য বিশেষভাবে বস্ত্র তৈরী করা হয়। সুসজ্জিত এই বস্ত্র পরিধানে থেকে সারাদিন সকল সম্প্রদায়ের জন্য দর্শন দেন , ভক্তদের দান গ্রহণ করেন এবং তাদের মনোবাঞ্ছা পূরণ করেন।

পুরীধামে শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দিরের চারটি দরজা। প্রধান সিংহদুয়ার হতে তিনি যাত্রা করেন 'গুন্ডিচা' মন্দির উদ্দেশ্যে। তাঁর এই যাত্রা "গুন্ডিচা যাত্রা" নামে খ্যাত। কেউ কেউ একে " পতিত পাবন যাত্রা" বলে থাকেন।কেউ বা আবার "নন্দীঘোষ যাত্রা " কেউ কেউ জানেন "নবযাত্রা " নামে। তবে নামে কি আসে যায় জগন্নাথ দর্শনে এই বিশেষ দিনটিকে আপামর ভক্তগণ জানেন রথ যাত্রা হিসাবে। ওই দিন প্রভূ জগন্নাথ দেব সাজেন রাজবেশে। সোনার হাত , সোনার পা , সোনার মুকুট স্বর্ণালংকারে ভূষিত হয়ে ভক্তদের প্রতি তাঁর কৃপাদর্শনে সারা পুরীধাম হয়ে ওঠে চির শান্তির প্রতীক। 

দাদুর কথায় শাস্ত্রীয় বিধিতে দিকবন্ধন করা হয়। দিকবন্ধনের পর রথের চূড়ায় ধ্বজা লাগানো হয়। তিনটি রথের চূড়ার প্রত্যেকটিতে আলাদা আলাদা নামের ধ্বজা লাগানো হয়। জগন্নাথের চূড়ায় লাগানো হয় 'চক্রধ্বজা' বলরামের  চূড়ায় লাগানো হয় 'তালধ্বজা' সুভদ্রার রথের চূড়ায় 'পদ্মধ্বজা ' মন্দিরে পূজার্চনা ভোগ দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর শবর জনগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে সুদর্শন কে আনা হয়। একে একে তিনটি রথকেই সম্পূর্ণ প্রস্তুত করা হয়।

রথ তিনটি প্রস্তুত করবার পর পুরীর মহারাজ আসেন। তিনিই জগন্নাথের প্রধান সেবক। বাহারি ছাতার আচ্ছাদনে পুরীর রাজা আসেন পালকিতে চড়ে। তিনি তাঁর কর্তব্য শেষ করলে রথ টানার প্রস্তুতি শুরু হয়। এই প্রথা বহু প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে।জগন্নাথদেবের বেশভূষা নিয়ে দাদুর কাছে জানতে চাইলাম। তার উত্তর থেকে যেটুকু সারমর্ম পেলাম তা জানানোর চেষ্টা করবো। জগন্নাথ দেবের পোশাক পরিধান বেশ আড়ম্বরপূর্ণ। সারা বছরের বিভিন্ন সময়ে তাঁর পোশাক বিভিন্ন। এছাড়া প্রতিটা দিন সকালে মঙ্গল আরতির পর অবকাশ বেশে অবতীর্ণ হন। ফুল-মালা সহযোগে সিল্কের কাপড়ে তৈরী পোশাক পরেন ভোগ নিবেদনের পর থেকে। প্রতি রাতে পরেন শৃঙ্গার বেশ। এবার আসি সারা বছরের পোশাকের বিবরণে।

বৈশাখে জগন্নাথ কে দেখা যাবে চন্দন বেশে। অক্ষয় তৃতীয়ার থেকে শুরু হয় চন্দননাবেশ। জগন্নাথ দেব এই সময়ে চন্দন দ্বারা সজ্জিত হন। ঠিক যেমন বৈষ্ণব মতে এই সময়কাল  'চন্দন যাত্রা' নামে পরিচিত।

রথ যাত্রা পুরীতে যেমন পালন হয় তেমনি অন্যান্য জায়গাতেও পালন করা হয় বেশ সাড়ম্বরে।দাদুকে প্রশ্ন করলে বাংলার মাহেশের রথের কথা সম্পর্কে কিছু কথা শোনাতে লাগলেন। 

মাহেশ এর রথযাত্রা :

মাহেশ। বাংলায় রথযাত্রা আসলেই হুগলির মাহেশের রথযাত্রার নাম সবার আগে এসে যায়। হুগলির শ্রীরামপুরে জি. টি. রোডের ধারে শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির জায়গাটিকে প্রসিদ্ধ করে তুলেছে সেই প্রাচীনকাল থেকে। লোকমুখে প্রচারিত যে, শ্রী জগন্নাথদেব স্বয়ং ওই নির্দিষ্ট ঘাটটিতে গঙ্গাস্নান বিশ্রামপর্ব সেরেছিলেন। জগন্নাথদেব স্বপ্নাদেশ দিয়েছিলেন 'দ্রুবানন্দ' -নামে জনৈক ব্রহ্মচারীকে। যিনি ওই নির্দিষ্ট ঘাটে গঙ্গাস্নানের সময় শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের মূর্তি পান। আর  জগন্নাথ, বলরাম সুভদ্রার মূর্তি সহযোগে পূজা করেন। পরবর্তীতে শেওড়াফুলির রাজা মনোহরচন্দ্র রায় মাহেশে জগন্নাথদেবের মন্দির নির্মাণ করেন। 

মনোহরচন্দ্র মন্দিরের পূজার্চনার  জন্য ভূসম্পত্তি দান করে যান। রাজার পরবর্তী প্রজন্মও পূজার ব্যবস্থা করেন। এইভাবে দীর্ঘ কয়েক বছর চলার পর সপ্তগ্রামের নিমাই চরণ মল্লিকের সৌজন্যে বিশাল এলাকা নিয়ে প্রায় ৭০ ফুট উঁচু মন্দির তৈরী হয়। 

মাহেশের শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের মন্দিরের প্রধান ফটকের দুই প্রান্তে রয়েছে দুইটি গরুড়। মন্দির সম্মুখে বিশাল বড়ো নাটমন্দির। এই নাটমন্দিরে নিয়মিত পাঠ কৃর্তনাদী চলে। মাহেশের রথের যে মন্দির তার মধ্যে শ্রীচৈতন্যের কথামৃত জীবনী সুন্দরভাবে অঙ্কিত বর্ণিত রয়েছে। 

মাহেশের জগন্নাথদেবের রথটি বর্তমানে  প্রায় ৫০ ফুট উঁচু। ইস্পাত কাঠের তৈরী এই রথটি মোট নয়টি চূড়া বিশিষ্ট। বারোটি চাকা রয়েছে টেনে নিয়ে যাবার জন্য। চার তলা বিশিষ্ট এই রথের একতলাটিতে দেখতে পাবেন শ্রীচৈতন্য প্রভূর লীলার বর্ণনা। দ্বিতীয় তলে  পাবেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ লীলার বর্ণনা। তৃতীয় তলে রয়েছে শ্রীরামলীলার বর্ণনা। আর সবচেয়ে উপরে বিরাজ করছেন শ্রী শ্রী জগন্নাথদেব। 

শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের স্নান যাত্রার পর রথের দিনে কলিকাতার কৃষ্ণরাম বসুর পরিবারের লোকজনের উপস্থিতিতে রথে শালিগ্রাম শিলা সহকারে বলরাম , সুভদ্রা জগন্নাথ কে সুসজ্জিত স্থাপন করা হয়- ভক্তদের উদ্দেশ্যে। উঁচু ,নিচু সকল বর্ণের মানুষ রথে চড়তে পারেন। 




ভক্তগণ সকাল থেকেই ভিড় করেন। দেশ- বিদেশের বহু লোক আসেন রথের রশিতে টান দিতে। ভিড়ে ভিড়ময় হয়ে ওঠে জগন্নাথের 'মাহেশ' -প্রভূর দর্শনের জন্য। 

দাদু এবার নিয়ে গেলেন মহিষাদল রথের বর্ণনায়। পূর্ব-মেদিনীপুরের মহিষাদলে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা বেশ পুরানো ঐতিহাসিক। পাঁচতলা এই কাঠের রথটি প্রায় ৫০ ফুট উঁচু। এখানে রয়েছে সতেরোটি চূড়া। রাজা লছমন প্রসাদ গর্গের সৌজন্যে তেরোটি চূড়ায় তৈরী এই রথটির নকশা তৈরী করেন একজন ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার। এই রথের দৃষ্টিনন্দন শিল্পকলার মাধ্যমে  মেদিনীপুরের ঐতিহ্যের বার্তা বয়ে চলেছে। এই রথের শিল্পকলা যেন গবেষণার বিষয়। কাঠের ঘোড়া , স্থাপত্য ভাস্কর্য্যে ভরা রথের কারুশিল্প আপনার মন কাড়বে। 

কলকাতার রথযাত্রা :

আমি নিজে থেকেই এবার জানতে চাইলাম মায়াপুর ও কলিকাতায় ইসকণ পরিচালিত রথের কথা। জানলাম ইসকণ পরিচালিত রথ যথেষ্ট আধুনিকতায় ভরা।  প্রাচীন ঐতিহ্যের সাথে সাথে আধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধন হল ইসকন পরিচালিত কলকাতার রথ ও শ্রী মায়াপুরের রথ। কলকাতায় ইসকণ মন্দির থেকে যে রথ বের করা হয় তাতে অনেক প্রশাসনিক ব্যক্তিত্বরাও উপস্থিত থাকেন। এছাড়া ইস্কনের দেশি-বিদেশী ভক্তগণ ও উপস্থিত থেকে শোভাযাত্রা বের করেন। মহানগরীর সব ধরনের মানুষজন রথ টানতে ভিড় করেন। রামকৃষ্ণ ও বেলুড়মঠের স্বামীজীগন ছাড়াও বাংলার সুশীল সমাজ, নাট্য ব্যক্তিত্বগণ ও সাধারণ মানুষ ও জগন্নাথ দর্শনের আশায় জড়ো হন। সকাল  থেকেই রথের দিনে ভিড় জমে যায়। 

কলকাতার রাজপথের যে যে রাস্তাগুলি দিয়ে এই রথের  যাত্রা চলে সেগুলোতে যানবাহন চলা নিষিদ্ধ করা থাকে- ভিড় এড়ানোর জন্য।  প্রশাসনকে অতি  মাত্রায় সতর্ক থাকতে হয়। সারা রাস্তা জুড়ে চলে নগর কীর্তন ও পরিক্রমা। সাম্প্রতিককালে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নিজে উপস্থিত থাকার ফলে রথযাত্রার এই উৎসব আলাদা মাত্রা পায়। এক কথায়  "CITY OF JOY"নামক কলকাতা মহানগরী রথযাত্রার শুভ দিনটিকে পরতে পরতে সারাদিন ধরে উপভোগ করে। 

শুধু কলকাতা কেন কিংবা মাহেশ কেন বাংলার রথযাত্রা আজ সারা বাংলা জুড়েই চলে। বিষ্ণুপুরের মল্লরাজার রথ ,বর্ধমানের কাঞ্চননগরের রথ ,নৈহাটির কাঁঠালপাড়ার রথ কোনটাই কম নয়।

 দাদুর কাছে রথ যাত্রার কাহিনী শোনার পর আমরাও চললাম রথের দড়ি টানতে। তবে না ! এবারের রথযাত্রার  আনন্দটা  কেবল নিজেদের বাড়ির অন্দরেই সীমাবদ্ধ। সৌজন্যে ? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। তা হলো- করোনাভাইরাস। কোভিড -১৯ এর দাপটে এবারের লক ডাউনের রথযাত্রা আমাদের একান্ত পারিবারিক অনুষ্ঠান। সোশ্যাল ডিসটেন্স বজায় রাখার জন্য বাইরের কারোর প্রবেশ নিষিদ্ধ । সকলে মাস্ক পরে, নতুন সাজে , সানিটাইজারের গন্ধ ছড়িয়ে রথযাত্রা উৎসব পালন যেন এক নতুন নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ। তবে এরকম ছোটোখাটো রথ তৈরী করে রাস্তায় কাঁসর ঘন্টা নিয়ে না বেরিয়ে কেবল বাড়ির উঠানেই জগন্নাথ দেবের রথযাত্রাকে নিজেদের মতো করে পালন করেই চলবে এবারের রথযাত্রার আনন্দ উৎসব। 

মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আদেশে পুরীর রথযাত্রায় ভক্তদের সামিল হওয়া বন্ধ।  সৌজন্যে কোভিড -১৯।  তাই এবার ঘরে বসে টেলিভশন এর পর্দায় চোখ রাখতে কবে পুরীর জন্য! অনলাইন রথযাত্রা আর নিজের বাড়িতে তৈরী রথের রশিতে টান দিয়েই ক্ষান্ত থাকতে হবে এবারের মতো। 
                                                          
                                                              ধন্যবাদ। 










Comments

Popular posts from this blog

12 Ways How To Start Freelance Writing to make money easy

12 Ways How To Start Freelance Writing to make money easy The demand for freelance writing jobs is increasing day by day. However, there are several ways you can earn money easily by freelance writing. There are a few things you need to pay special attention to. Here are 12 important things to keep in mind as a freelance writer. Come on, it will be useful for you. 1. Blogging 2. Regular bidding by accounting in various freelancing companies 3. Composing beautiful gigs 4. Marketing on a content writing platform 5. Post to different communities 6. Post articles in different media 6. Increase your acquaintance 6. Write content regularly 9. Improve writing skills 10. Give new information in writing 11. Keep the bidding price low 12. Build relationships between writers and readers Conclusion 1. Blogging: Blogging is a platform where you can take your writing skills to a higher level. If you want to choose writing as a career , if you want to be a freelance writer, blogging is the platform

Uchcha madhyamiker pore fire and safety management course

                    উচ্চ মাধ্যমিকের পরে  FIRE AND SAFETY        ম্যানেজমেন্ট কোর্স  ছোটবেলা থেকে তিল তিল করে যত্ন করে রাখা স্বপ্নটাকে প্রায় সতেরো- আঠেরো বছর লালন পালন করার পর আজ বাস্তবে রূপ দেবার দোরগোড়ায় পৌঁছানো গেল উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের হাত ধরে। বর্তমানে এই ব্যস্ত পৃথিবীতে সকলেই দৌড়োচ্ছে। এই দৌড় প্রতিযোগিতাটা কেবল আজকের দিনেই বেশি চলছে তা কিন্তু নয়। বাজারে চাকুরী বা কর্মসংস্থান সে যাই হোক না কেন চাহিদার তুলনায় জোগান সবসময় কম।  আবার বিনোদনের পদ্ধতিটা বর্তমান সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের উপর  এতটাই প্রভাব ফেলে যে তারা তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে গিয়ে ব্যর্থ  হয়।  তাই আজকের দিনে যদি জীবনে সাফল্যলাভ করতে হয় তবে লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক ভাবে এগিয়ে যেতে হবে। যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা ইতিমধ্যেই তাদের লক্ষ্য স্থির রেখে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রয়োজনীয় নম্বর তুলে নিতে পেরেছো , তারা তো এগিয়ে যেতে পারছোই ,কিন্তু যারা কাঙ্ক্ষিত নম্বর তুলে নিতে পারনি তারা তাই বলে হতাশ হয়ে বসে থেকো না। আজ এই পোস্টে উচ্চ মাধ্যমিকের পর যে  কোর্স টি  করলে ভবিষ্যতে নিজেকে এগিয়ে রাখতে পারবে তার কিছু খোঁজখবর দেওয়ার চেষ্ট

CHALO JAI GANGTOK

চলো যাই গ্যাংটক- পর্ব -১  ছোটবেলার সেই দিন গুলির কথা মনে পড়ে বারে বারে।সেদিনের ক্লাসে বাংলা শিক্ষকের দার্জিলিং ও গ্যাংটক যাওয়ার বর্ণনা আজও আমায় স্বপ্নের জগতে ভাসিয়ে নিয়ে যায়।নীল আকাশের গায়ে সাদা পেঁজা তুলোর মতো মেঘের ভেসে বেড়ানোর গল্প ,মাঝে মাঝে ধোঁয়ার মতো মেঘ- ঘরের মাঝে ঢুকে যাওয়ার গল্প,আমায় যে কোন জগতে নিয়ে যেত-তা আমি ভাষায় বলতে পারি নে।  মেঘের দেশে সেই তখন থেকেই স্বপ্ন দেখেছি। বড়ো হয়ে একটি বারের জন্য মেঘ ছুঁয়ে আসবো।আর সে ইচ্ছেটা পূরণ হইতেই সেটা খানিক কইতে না পারলে বোধকরি আয়েশ মেটে না ।যাইহোক, নেট দুনিয়ার দৌলতে একটুখানি অভিজ্ঞতা সঞ্চয়পূর্ব্বক, পাড়ি দিলুম গ্যাংটক যাত্রা উদ্দেশ্যে -সোজাসুজি হাওড়া স্টেশনে।সংরক্ষিত কামরার টিকিট অবশ্যি আগেভাগেই কাটা ছিল।  দিনটা ছিল ৩রা অক্টোবর ২০১৮। শীতটা তখনো পড়েনি। বেশ গরম গরম-ই বটে। হাওড়া স্টেশন। দক্ষিণ -পূর্ব রেলের এই বর্ণময় স্টেশনটি যেন সারা ভারতবাসীর এক মিলনক্ষেত্র। স্টেশনে পৌঁছনোর সাথে সাথে মনটা যেন এক অনাবিল আনন্দে ভরে গেল।মনটা যেন ছটপট করছিল কখন চেপে বসব গন্তব্যের ট্রেনে।ইলেক্ট্রনিক্স বোর্ডের দিকে তাকাতে তাকাতে যখন হাওড়া স্টেশন